1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৩৮ পূর্বাহ্ন

মনিরামপুরে ভাসমান সেতু দর্শনার্থীদের পদভারে মুখরিত

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ১০ মে, ২০২২
জি এম ফিরোজ উদ্দিন,মনিরামপুর,প্রতিনিধি : দর্শনার্থীদের পদভারে এখনো মুখরিত যশোর জেলার  মণিরামপুর উপজেলার রাজগঞ্জের দুটি ভাসমান সেতু। ঈদের ছুটিতে প্রকৃতির সান্নিধ্যপেতে ভাসমান সেতুতে এসেছেন দর্শনার্থীরা। ঈদের দিন বিকেল থেকে রাজগঞ্জ ভাসমান সেতুতে দর্শনার্থীদের ঢল নামতে থাকে। ঈদের ৪র্থদিন শুক্রবার (০৬ মে-২০২২) সকাল থেকে দর্শনার্থীরা সেতুতে আসতে থাকে এবং ঘোরাঘুরি করতে থাকে। সেতুতে এসে দর্শনার্থীরা পার্কের উন্মুক্ত বাতাসে ভ্রমণ করছে। দর্শনার্থীদের পদচারণায় মুখর পর্যটন নগরী রাজগঞ্জ। ঈদের লম্বা ছুটিতে রাজগঞ্জের ভাসমান সেতুর সৌন্দর্য উপভোগ করতে জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে ছুটে আসছে দর্শনার্থীরা। সেখান থেকে ঝাঁপা বাঁওড়ে নৌকা ভাড়া করে, নৌকা ভ্রমণ করে আনন্দ উপভোগ করছেন দর্শনার্থীরা। অনেকেই দল বেঁধে, আবার অনেকেই পরিবার নিয়ে ঘুরছে সেতুতে। ছবি তুলছেন সবাই। কেউ বন্ধুর সাথে, কেউ প্রেমিকের সাথে, আবার কেউ পরিবার নিয়ে। রাজগঞ্জের ঝাঁপা বাঁওড়ের নিস্তব্ধ প্রকৃতিতে ঘুরে দর্শনার্থীদের মন ভরে যাচ্ছে। সাতক্ষীরা জেলার কলারোয়া উপজেলা থেকে ভাসমান সেতুতে ঘুরতে আসা আব্দুর রহমান বলেন- প্রকৃতির সান্নিধ্যে আসতে পেরে খুব ভালো লাগছে। এসময়ে বাঁওড়ে পানি কম থাকায় প্রকৃতির সৌন্দর্য মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে। যশোরের রুপদিয়া থেকে আসা দর্শনার্থী সুমন হোসেন বলেন- দেশের অনেক জায়গায় ঘুরেছি। তারপরও রাজগঞ্জের এই সেতুর প্রকৃতির সৌন্দর্য দেখে খুবই ভালো লাগছে। রাজগঞ্জের ভাসমান সেতুকে ঘিরে দর্শনার্থীদের ব্যাপক উপস্থিতির কারণে রাজগঞ্জ বাজারে যানজট লক্ষ্য করা গেছে। দর্শনার্থীবাহী বিভিন্ন যানবাহনগুলো পার্কিং করছে রাস্তার পাশেই। যে কারণে সৃষ্টি হচ্ছে যানজটের। কম-বেশি দুর্ঘটনাও ঘটছে। রাজগঞ্জ জেলা প্রসাশক ভাসমান সেতুর টিকিট কাউন্টারে বসা, সেতু কমিটির একজন সদস্য বলেন- এই ঈদে আশানুরূপ দর্শনার্থী সেতু দেখতে এসেছেন। আমরা যথাসাধ্য দর্শনার্থীদের সেবা দেওয়ার চেষ্টা করছি। এদিকে মণিরামপুর উপজেলার মনোহরপুর ইউনিয়ন থেকে চার সদস্যের পরিবার নিয়ে আসা আশিকুর রহমান বলেন- আগে এই সেতুতে বেড়াতে এসেছি, তখন টিকিটের মূল্য ছিলো পাঁচ টাকা। এবার দশ টাকা নেওয়া হচ্ছে। এই ভাসমান সেতুকে ঘিরে সেতুর অভয় প্রবেশমুখে বিভিন্ন খাদ্যসামগ্রী, খেলনা সাজিয়ে রেখেছেন মৌসুমী দোকানদারেরা। ঝাঁপার পাড়ের সেতু পার্কে কয়েক রকম দোলনা ও নাগরদোলা বসানো হয়েছে। এক মৌসুমী দোকানদার তারেক রহমান বলেন- ঈদের দিন থেকে সেতু দেখতে যথেষ্ট দর্শনার্থী আসছেন এখানে। বেচা-বিক্রিও মোটামুটি ভালো। সেতুতে আসা দর্শনার্থীদের নিরাপত্তা দিতে সেতুর প্রবেশমুখে রয়েছেন স্থানীয় পুলিশের সদস্যরা। তারা সবসময় সতর্ক রয়েছে।
Facebook Comments
২১ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি