1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:৩০ অপরাহ্ন

মাদক পাচার একটি বৈশ্বিক সমস্যা: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ২৬ জুন, ২০২১

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, ‘মাদকের পাচার একটি বৈশ্বিক সমস্যা। এ সমস্যার কারণে বাংলাদেশ চরম হুমকির মুখে পড়েছে।’

তিনি বলেন, ‘মাদকের কুচক্রীদের বিরুদ্ধে সমাজের সর্বস্ত্ররের মানুষকে সঙ্গে নিয়ে দুর্বার সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। এসব কুচক্রীদের বিরুদ্ধে দুর্বার সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।’

আজ শনিবার (২৬ জুন) দুপুরে মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচার বিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস-২০২১ উপলক্ষে ভার্চুয়ালি এক আলোচনা অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। অনলাইন জুম মিটিংয়ে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ‘পার্শ্ববর্তী দেশগুলো থেকে পাচার হয়ে মাদক ঢুকছে। কিছু কুচক্রী মহল দেশে মাদকের বাজার তৈরি ও বিস্তারের পাঁয়তারা করে আসছে। এই মাদকের পাচাররোধে পার্শবর্তী দেশ ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক চুক্তি হয়েছে।’

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে যেমন আমরা জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ঘুরে দাঁড়িয়েছি, জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করে সম্পূর্ণ দমন করতে না পারলেও নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়েছি। ঠিক তেমনভাবে মাদকের বিরুদ্ধে সমাজের সবাইকে নিয়ে ঘুরে দাঁড়াতে হবে। জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করে মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে হবে। তবেই মাদক নির্মূলের মাধ্যমে সুন্দর সমাজ গড়া সম্ভব।’

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘একটা সময় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর ঠুঁটো জগন্নাথ হিসেবে ছিল। তখন এর কিছুই ছিল না। প্রাধনমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় এ অধিদফতরে বিভাগীয় ও জেলা কার্যালয় তৈরি করে জনবল নিয়োগ, একটি সুন্দর কর্মপরিকল্পনা, অবকাঠামো করে এবং বিভিন্ন সাপোর্ট দিয়ে এর গতি বাড়ানো হয়েছে।’

‘এখন এই অধিদফতরটি মাদক নিয়ন্ত্রণে দক্ষতার সঙ্গে কাজ করছে। আমরা ইয়াবা, ফেনসিডিল, হেরোইনসহ অন্যান্য মাদক সম্পর্কে জানি। কিন্তু বর্তমানে নতুন নতুন মাদকের আবির্ভাব হচ্ছে। এ বিষয়ে আমাদের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর মাঠে নজররদারি করছে’ যোগ করেন তিনি।

নিরাময় কেন্দ্র প্রসঙ্গে তিনি বলেন, রাজধানীর তেজগাঁওয়ে সরকারি ব্যবস্থাপনায় মাদক নিরাময় ও পূর্নবাসন কেন্দ্র রয়েছে। আগে একটি অচল ছিল। পরে ৫০ শয্যাবিশিষ্ট করা হয়েছে। এখন এটি ১৫০ শয্যায় উন্নীত করা হয়েছে। আমরা প্রতিটি বিভাগে ও জেলায় একটি করে মাদক নিরাময় কেন্দ্র তৈরির বিষয়ে কাজ করছি।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমরা ডোপ টেস্ট কার্যক্রম শুরু করেছি। ইতোমধ্যে সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যে এটি চলমান রয়েছে। পর্যায়ক্রমে এটি সকল পর্যায়ে চলবে। তবে আপাতত এটি বেসরকারি কোনো প্রতিষ্ঠানের হাতে দিচ্ছি না।

সর্বস্তরে ডোপ টেস্টে জরুরি উল্লেখ করে তিনি বলেন, শিক্ষাজীবন থেকে শুরু করে চাকরিজীবনে চাকরিতে প্রবেশের শুরুতে সর্বক্ষেত্রে যদি ডোপ টেস্ট বাধ্যতামূলক করা হয়, তবে মাদকের আগ্রাসন কমে যাবে।

তিনি বলেন, ‘ডোপ টেস্ট এর দু’টি প্রস্তাব আমি দিয়েছিলাম। ডোপ টেস্টের একটি কর্তৃপক্ষ তৈরি করতে পারলে ভালো হবে। নয়তো ডোপ টেস্ট কে করবে? এর জন্য বাংলাদেশ ড্রাগ টেস্টিং ইনস্টিটিউড অথবা বাংলাদেশ ড্রাগ টেস্টিং অথোরিটি এ দু’টি প্রস্তাব দেয়া হয়েছে।’

Facebook Comments
০ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি