স্থানীয় ইউপি সদস্য মোশারফ হোসেন শামীম বলেন, ‘সঠিক তদন্তের মাধ্যমে ঘটনার সঙ্গে জড়িদের সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করছি।’ এ বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত হাবিবুর রহমান হাবু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার মেয়ের সঙ্গে সোহাগের প্রেমের সম্পর্ক ছিল এটা ঠিক। কিন্তু মারপিটের কোনো ঘটনা ঘটেনি।’
সাটুরিয়া থানার ওসি সুকুমার বিশ্বাস বলেন, ‘এ ব্যাপারে মামলা প্রক্রিয়াধীন। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য মেয়ের বাবাকে থানায় আনা হয়েছে। বিকেলে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মানিকগঞ্জ সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।’