চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।তার পিঠ ও কনুইয়ে আঘাতের চিন্থ রয়েছে।জালাল কোর্ট পুলিশের ইন্সপেক্টর জামাল হোসেন জানান,দুপুরে
চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের এজলাসের দরজার বাইরে কনস্টেবল মোহাম্মদ আলীর সাথে তর্কে জড়িয়ে পড়ে তার স্ত্রী রিনা।একপর্যায়ে কনস্টেবলকে টেনেহিঁচড়ে আদালতের এজলাস কক্ষের ভেতরে নিয়ে হাতে থাকা ধারালো ব্লেড দ্বারা এলোপাতাড়ি পোঁচায় জালাল।তাৎক্ষণিক জালাল দৌড়ে পালাতে গেলে আদালতে থাকা বিচার প্রার্থী ও পুলিশ সদস্যরা তাকে ধরে ফেলে।ধৃত জালাল জেলা শহরের উপকন্ঠ পঞ্চসার ইউনিয়নের মিরেশ্বরাই গ্রামের মো:আলমাছ ওরফে পঁচা মিয়ার ছেলে।তাকেসহ তার স্ত্রীকে সদর থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়েছে।জালাল-রিনা দম্পতি কি কারণে আদালতে গিয়েছিলো তা জানাতে পারেনি পুলিশ।একইসঙ্গে পুলিশ কনস্টেবলের সাথে জালালের বিরোধের বিষয়টিও জানা
যায়নি।জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(প্রশাসন ও অর্থ)সুমন দেব জানান,এ ঘটনায় স্বামী ও স্ত্রীকে আটকের পর পুলিশ হেফাজতে নেয়া হয়েছে।তাদের জীজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
তারা কোন বিচার কাজে আদালতে আসেননি বলে প্রাথমিক জীজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছেন।তাদের কথাবার্তা অসংলগ্ন মনে হচ্ছে।