আলীআজীম, মোংলা (বাগেরহাট):জীবনের থেকে মদেরমূল্য অনেক বেশি। বাস্তবতায়না দেখলে বোঝারউপায় নেই। মোংলা শহরের প্রধান সড়কে গড়ে ওঠা আলিয়া (ফাজিল) মাদ্রাসার সামনে এই মদের দোকান। করোনাসংক্রমণবৃদ্ধিতে বর্তমানসরকারিবিধিনিষেধ থাকাসত্বেওআইনমানছেনামাদকব্যাবসায়ীসরোয়ার হোসেনওরফে (বাংলাসরো)। প্রতিদিনসন্ধ্যরশুরুতেউপস্থিত মেলেপ্রায় দুইশত'র বেশিমাদক সেবনকারীদের। কখনোআবার স্কুলশিক্ষার্থীরাওবাদ পড়ছেনা। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণঅধিদপ্তরেরলাইসেন্সছাড়াই সেবনকারীরা মদ ক্রয় করে থাকেন।
করোনাভাইরাস ও ওমিক্রনসংক্রমনের দ্রুতবৃদ্ধিরফলেসরকরিবিধিনিষেধআনুযায়ীশিক্ষাপ্রতিষ্ঠানবন্ধসহ স্বাস্থ্য সুরক্ষা মেনেঅর্ধেকজনবলদিয়েসরকারি-বেসরকারিঅফিসআদালতপরিচালনা, সব ধরনেরজনসমাবেশ, রেস্তোরা,পর্যটনস্থান, বিনোদনকেন্দ্র, রিসোর্ট, কমিউনিটি সেন্টার, দোকান-পাঠ, সিনেমাহল ও সামাজিকঅনুষ্ঠানেধারণক্ষমতারঅর্ধেকবাতারকমসংখ্যক লোকঅংশগ্রহণকরতেপারবে। কিন্ত মোংলায়বাংলা মদের দোকানেরপরিবেশভিন্ন। স্বাস্থ্য বিধিরবালাই নেই। অধিকজনসমাগমেরএকত্রিতউপস্থিতি মোংলায়সংক্রমনবৃদ্ধিরএকটিকারনহতেপারে। সংক্রমনঝুকি থেকে বাঁচতেমতের দোকানবন্ধরাখারপ্রয়োজনবলেমনেকরেনসচেতননাগরিক । শুধুতাইনয় মদ বিক্রিরজন্য ব্যাবহারকরা হয় পলিথিনের প্যাকেট। এই ব্যাবহারকৃত পলিথিন ফেলা হয় মোংলানদীতেযারফলে মোংলানদীপলিথিন দূষণেরশিকারহচ্ছে।
এ বিষয়েবাংলা মদের দোকানেরমালিক মোঃসরোয়ার হোসেন কে মুঠো ফোনেজিজ্ঞাসাকরলেতিনি এ বিষয়েপরেকথাবলবেনবলেজানান।
এ ব্যাপারে মোংলাউপজেলানির্বাহীআফিসারকমলেশমজুমদারবলেনবিষয়টিশুনেছিআগামী দু একদিনে আইনগতব্যাবস্থা গ্রহণকরবেনবলেজানানতিনি। ইতিমধ্যে শহরের রেস্তোরাঁ, দোকানপাট, বাজারএলাকায়মনিটরিং ও অভিযানপরিচালনাঅব্যাহতরয়েছে।
সম্পাদক:সাহিদুর রহমান
অফিস:২৭/১১/২, তোপখানা রোড, পল্টন মোড়,ঢাকা -১০০০।
ফোন: ০১৯১১- ৭৩৫৫৩৩ ই- মেইল : [email protected], [email protected]