1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:৪০ অপরাহ্ন

মৌলভীবাজারে কৃষি গবেষণা সম্প্রসারণ, পর্যালোচনা কর্মশালা

কপিল দেব মৌলভীবাজার জেলা প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ১৭ মে, ২০২২
কপিল দেব মৌলভীবাজার জেলা প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ মৌলভীবাজারে কৃষির আঞ্চলিক গবেষণা, সম্প্রসারণ, পর্যালোচনা ও কর্মসূচি প্রনয়নে দুদিনব্যাপী সিলেট অঞ্চলের কর্মশালা শুরু হয়েছে। বার্ষিক গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন করার পাশাপাশি বিগত দিনে কি কি উদ্ভাবন করা হয়েছে এবং সামনের দিনগুলোতে কৃষির অগ্রসরতায় কি কি করা হবে সে বিষয় গুলো স্থান পাবে কর্মশালায়। মৌলভীবাজার সদর উপজেলার আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্র আকবরপুর এ  আজ মঙ্গলবার (১৭ মে)কর্মশালা উদ্বোধন করা হয়। কৃষির নতুন নতুন জাত ও গবেষণার  বিষয় উপস্থাপন করেন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মিরানা আক্তার সুমি সহ চারজন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা। আজ ১৭ মে থেকে শুরু হয়ে এ কর্মশালা চলবে ১৮ মে বিকেল পর্যন্ত। কৃষিবিদ,বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, কৃষক ও কৃষি সংশ্লিষ্টদের অংশগ্রহণে এ কর্মশালা শুরু হয়।এসময়ে বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মিরানা আক্তার সুমি বলেন, বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি উৎপাদন বৃদ্ধি সহ বারো মাস শাকসবজি, কিভাবে ফলানো যায় সে বিষয় গুলো উপস্থাপন করা হয়। এবং সামনের দিনগুলোতে শাকসবজি, ফুল, ফল বেশি ফলনের লক্ষ্যে মতামত প্রদান করা হয়।আঞ্চলিক কৃষি  গবেষণা কেন্দ্র সূত্রে জানা যায়, আগামি ২ বছরের জন্য কৃষি গবেষণা, উন্নয়ন, সম্প্রসারণ ও কৃষকদের উন্নয়নে করনীয় বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়।গবেষণা  করে কম সময়ে বেশি ফলন যেনো কৃষকরা পায় সামনের দিনগুলোতে এটি নিয়ে কাজ করা হবে।উক্ত কর্মশালার মাধ্যমে সিলেট অঞ্চলের কৃষির সমস্যা চিহ্নিতরণ ও যুগোপযোগী বৈরী আবহাওয়া প্রতিরোধি জাত ও প্রযুক্তি উদ্ভাবন ও উন্নয়নের জন্য কৃষি গবেষণা ও সম্প্রসারণ এর সার্বিক অংশগ্রহণে দুই দিন ব্যাপী এই কর্মশালায় গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করবে। তাছাড়া অত্র  অঞ্চলের ২০২১-২২ সালের সম্পদিত গবেষণা ও সম্প্রারণ কার্যাবলী উপস্থাপন এবং ২০২২-২৩ সালের প্রস্তাবিত গবেষণা ও সম্প্রসারণ কর্মসূচী চূড়ান্ত করা হবে।মৌলভীবাজারের আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা  কেন্দ্র আকবরপুর এর মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো  হায়দার হোসেন এর সভাপতিত্বে, বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মিরানা আক্তার সুমির সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষিবিদ কাজী লুৎফুল বারী, উপ পরিচালক কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর মৌলভীবাজার, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন  কাজী মুজিবর রহমান, উপ পরিচালক কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, সিলেট। প্রফেসর, ড. মো. শহীদুল ইসলাম, প্রফেসর, উদ্যানতত্ত্ব বিভাগ, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।মাহমুদুল ইসলাম নজরুল, প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, সিলেট। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে কর্মশালার উদ্বোধন করেন কৃষিবিদ কাজী লুৎফুল বারী।কৃষিবিদ কাজী লুৎফুল বারী। জানান কৃষি গবেষণার মাধ্যমে অনেক এগিয়েছে। নতুন নতুন কাজ হচ্ছে, নতুন নতুন গবেষনা হচ্ছে । আগামিতে কৃষি ক্ষেত্র অনেক অগ্রসর হবে। তিনি আরও জানান, সরিষা  গম  ভুট্টা, সূর্যমুখী চাষ বৃদ্ধি করতে হবে। পিয়াজ, আলু, টমেটো এ অঞ্চলে ভালো হয়েছে, শাক সবজি, ফুল ফলের নতুন জাতের চারা প্রয়োজন। তিনি আরও বলেন ধান ব্রী২৮ ও ব্রী ২৯ এর পরিবর্তে  ব্রী ৮৮  ব্রী ৮৯ চাষাবাদ  করা হবে সামনের দিনগুলোতে। ফলে কৃষকরা কম সময়ে বেশি ফসল পাবেন। এছাড়াও  সিলেট অঞ্চলের বিএআরআই, ডিএই, এসআরডিআই, হর্টিকালচার সেন্টার, বিনা, ব্রি, বিএসআরআই, বিএডিসি, এআইএস সহ কৃষি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাবৃন্দ এবং এনজিও এবং কৃষক প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।কর্মশালা পরিদর্শন করে মৌলভীবাজার এর জেলা প্রশাসক মীর নাহিদ আহসান। তিনি পরিদর্শন করে বলেন কৃষি বিভাগ কৃষি উন্নয়নে কৃষকদের নিয়ে  কাজ করছেন। এবং আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্র নতুন জাতের বিভিন্ন শাক-সবজি ও ফলের উদ্ভাবন করলে আমাদের সব দিক দিয়ে সমৃদ্ধি হবে।এসময়ে আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা  কেন্দ্র আকবরপুর এর মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো  হায়দার হোসেন বলেন আমরা প্রতিনিয়ত গবেষণা করছি এবং সফল হচ্ছি। নতুন জাতের টমেটো, তরমুজ সহ বিভিন্ন সবজি উৎপাদন  অনেক এগিয়েছি। আমাদের লোকবল সংকট রয়েছে। এ সংকট না থাকলে আরও বেশি অগ্রগতি হতো।
Facebook Comments
৬ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি