1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৩৯ পূর্বাহ্ন

রবিবার তৃতীয় ধাপের ইউ পি নির্বাচন

জেমস আব্দুর রহিম রানা দৈনিক শিরোমণিঃ
  • আপডেট : শুক্রবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২১
জেমস আব্দুর রহিম রানা দৈনিক শিরোমণিঃ আর মাত্র একদিন পরেই রবিবার সকাল থেকে অনুষ্ঠিত হবে তৃতীয় ধাপের স্থানীয় (ইউপি) নির্বাচন। পোস্টার ব‍্যানারে ছেয়ে গেছে নির্বাচনী এলাকার প্রতিটি অলিগলি। কে কাকে টপকে উপরে উঠতে পারে চলছে সেই প্রতিযোগিতা। ভোটারদের মাঝেও চলছে প্রার্থীদের যোগ‍্যতার চুলচেরা হিসাব নিকাশ।  ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে প্রার্থীদের সকল ধরনের প্রচার প্রচারণা। তারপরও প্রর্থী ও তাদের একনিষ্ঠ কর্মী সমর্থকদের নাওয়া ঘুম বন্ধের উপক্রম হয়ে গেছে। যশোরের তিনটি উপজেলায় এদিন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এরমধ্যে মণিরামপুর উপজেলার রয়েছে ১৬ টি ইউনিয়ন। এই ইউনিয়নগুলোর অধিকাংশ ইউপিতেই নিজ দলীয় সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের শক্তিশালী  প্রার্থী থাকায় বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দ্বিমুখী -তৃমূখী নির্বাচনের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। ১৬ টি ইউনিয়ের মধ্যে আট ইউনিয়নেই রয়ে গেছেন নৌকার শক্ত বিদ্রোহী প্রার্থী। যারা এখন গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছেন আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকার প্রার্থীদের। এছাড়া ছয়টি ইউনিয়নে রয়েছেন বিএনপি জামায়াতের স্বতন্ত্র প্রার্থী। যারা বিভিন্ন মেয়াদে আগে চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেছেন। সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশে ভোটাররা মাঠে উঠতে পারলে পাল্টে যেতে পারে এ উপজেলায় ভোটের হিসাব।বিভিন্ন ইউনিয়নে ভোটারদের সাথে কথা বলে এমন তথ্য উঠে এসেছে। ভোট গ্রহনের জন্য ইতিমধ্যে প্রস্তুত করা হয়েছে ১৫২ টি ভোট কেন্দ্র। মোট ২ লাখ ৯৫ হাজার ৩৫ জন ভোটারের নির্বিঘ্নে ভোটদানের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৮শ’৫ টি ভোট কক্ষ। যশোরের সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার মোঃ হুমায়ূন কবির এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, উপজেলার রোহিতা ইউনিয়নে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন বর্তমান চেয়ারম্যান আবু আনছার। এ নিয়ে দ্বিতীয় মেয়াদে তিনি চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন। গেল নির্বাচনে নৌকা পেলেও এবার দল তাকে বাদে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি হাফিজ উদ্দিনকে মনোনয়ন দিয়েছে। ফলে মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র ভোট করছেন আবু আনছার। তিনি জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী।এদিকে এ ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন সাবেক চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান। বিএনপির ভোটাররা মাঠে উঠতে পারলে তিনিও ফ্যাক্টর হতে পারেন। কাশিমনগর ইউনিয়নে নৌকার শক্ত বিদ্রোহী না থাকলেও বিএনপি জামায়াতের শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী সাবেক দুই চেয়ারম্যান এয়াকুব আলী ও মিজানুর রহমান রয়েছেন।এই  ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে পাঁচজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। এরা হচ্ছেন আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী তৌহিদুর রহমান, স্বতন্ত্র প্রার্থী খোরশেদ আলম, মিজানুর রহমান, আশরাফুল আলম ও ইয়াকুব আলী।ভোজগাতী ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে চার প্রার্থী রয়েছেন। এরা হচ্ছেন আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী আসমাতুন্নাহার, স্বতন্ত্র প্রার্থী বতর্মান চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক, শহিদুল ইসলাম ও আসাদুজ্জামান। এখানে শক্ত বিদ্রোহী রয়েছেন বর্তমান চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক।ঢাকুরিয়া ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে চারজন প্রার্থী রয়েছেন। এরা হচ্ছেন বর্তমান চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী এরশাদ আলী সরদার, স্বতন্ত্র প্রার্থী  আইয়ুব আলী গাজী, মোশাররফ হোসেন ও হাফিজুর রহমান। এই ইউপিতে নৌকার প্রার্থী বিপুল ভোটের ব‍্যবধানে বিজয়ী হবেন এমনটিই মনে করছেন ভোটাররা। বন‍্যা কবলিত হরিদাসকাটি ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে রয়েছে পাঁচজন । এরা হচ্ছেন বর্তমান চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী বিপদ ভঞ্জন পাড়ে, আলমগীর কবির, নিছার আলী, নবীরুজ্জামান আজাদ ও স্বপন সরকার। এদের মধ্যে ভোটাররা মাঠে ওঠার পরিবেশ পেলে বিদ্রোহী প্রার্থী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলমগীর কবীর লিটনকে বেছে নিতে পারেন। মণিরামপুর সদর ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন পাঁচজন। এরা হচ্ছেন আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী এয়াকুব আলী, স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান নিস্তার ফারুক, আহসান হাবিব লিটন, মনিরুজ্জামান মিল্টন ও সাহেব আলী। উপজেলার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মনিরামপুর সদর ইউনিয়নে নৌকার বিদ্রোহী না থাকলেও স্বতন্ত্র প্রার্থী রয়েছেন টানা দু’বারের চেয়ারম্যান থানা যুবদলের সম্পাদক নিস্তার ফারুক। এছাড়া এ ইউনিয়নে জামায়াতের শক্ত প্রার্থী আহসান হাবিব লিটন রয়েছেন।খেদাপাড়া ইউনিয়নে বিদ্রোহী বর্তমান চেয়ারম্যান আব্দুল হককে ফ্যাক্ট মনে করছেন অধিকাংশ ভোটার। প্রতিটি মোড়ে চায়ের আড্ডায় আলোচিত তিনি। এছাড়া রয়েছেন বিএনপির শক্ত স্বতন্ত্র প্রার্থী শামছুজ্জামান শান্ত। সুষ্ঠু পরিবেশ পেলে জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী তিনিও। এই ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে লড়ছেন ছয়জন। এরা হচ্ছেন আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী আব্দুল আলিম জিন্নাহ, স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান এসএম আব্দুল হক, শামসুজ্জামান শান্ত, আজিবার রহমান, মাহাবুবুর রহমান ও মিজানুর রহমান।ঝাঁপা ইউনিয়নে নৌকার শক্ত বিদ্রোহী রয়েছেন উপজেলা যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক স ম আলাউদ্দিন ও সিরাজুল ইসলাম। প্রকাশ্যে না হলেও গোপনে তাঁদের ব্যাপক জনসমর্থন রয়েছে।এই ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে আছেন  পাঁচজন । এরা হচ্ছেন আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী শামসুল হক মন্টু, স্বতন্ত্র প্রার্থী সিরাজুল ইসলাম, রুহুল কুদ্দুস, স, ম আলাউদ্দীন ও হুমায়ুন কবির।
মশ্মিমনগরে শক্ত বিদ্রোহী না থাকলেও রয়েছে বিএনপির স্বতন্ত্র সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল গফুর। এই ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মোট পাঁচজন রয়েছেন। এরা হচ্ছেন আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান আবুল হোসেন, স্বতন্ত্র প্রার্থী প্রাক্তন চেয়ারম্যান আব্দুল গফুর, সেলিম জাহাঙ্গীর, ইউনুচ আলী এবং ইয়ামিন হোসেন।চালুয়াহাটি ইউনিয়নে সবচেয়ে আলোচিত প্রার্থী নৌকার বিদ্রোহী বর্তমান চেয়ারম্যান আব্দুল হামিদ। আসন্ন নির্বাচনে নৌকা পাওয়া আবুল ইসলাম গেল নির্বাচনেও নৌকা পেয়েছিলেন। তখন তাঁকে হারিয়ে জয়ী হন আব্দুল হামিদ। এবারও তেমনটি ঘটতে যাচ্ছে বলে ধারণা ভোটারদের।চালুয়াহাটি ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মোট পাঁচজন প‍্রার্থী রয়েছেন । এরা হচ্ছেন আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী আবুল ইসলাম, স্বতন্ত্রপ্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান আব্দুল হামিদ সরদার, প্রাক্তন চেয়ারম্যান বজলুর রহমান, রবিউল ইসলাম ও মেহেদী হাসান।খাঁনপুর ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে রয়েছেন সাতজন প্রার্থী । এরা হচ্ছেন আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ মিলন, স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম, আব্দুল মান্নান, মাহাবুবুর রহমান, রবিউল ইসলাম, অ্যাড. মুজিুবুর রহমান ও লাভলু আক্তার।এই  ইউনিয়নে রয়েছে নৌকার শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী বিদ্রোহী প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম। এছাড়া এখানে রয়েছেন বিএনপির স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট মুজিবুর রহমান। সুষ্ঠু পরিবেশে ভোট হলে জয় এ দু’জনের মধ্যে এক জনের হতে পারে।
দূর্বাডাঙ্গা ইউনিয়নে চেয়ারম্যানপদে লড়ছেন  ছয়জন। এরা হচ্ছেন আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান মাজহারুল আনোয়ার, স্বতন্ত্র প্রার্থী আলতাফ হোসেন, মাসুদ পারভেজ, আতাউর রহমান লাভলু ও নজরুল ইসলাম। এখানে নৌকার প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান মাজহারুল আনোয়ারকে জনগণ বয়কট করে স্বতন্ত্র প্রার্থী আলতাফ হোসেন অথবা  মাসুদ পারভেজকে বেছে নিতে পারেন। তব এখানে ত্রিমূখী নির্বাচন হবে বলে আশা করা যাচ্ছে। কুলটিয়া ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে সাতজন প্রার্থী প্রতিদন্দ্বিতা করছেন। এরা হচ্ছেন আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান শেখর চন্দ্র রায়, স্বতন্ত্র প্রার্থী আদিত্য কুমার, তৌহিদ মিজানুর রহমান, প্রভাষ ঘোষ, নাজমুল হক লিটন, মনোহর মন্ডল ও জাহিদ হাসান। তবে এই ইউনিয়নে এবার ভোটাররা বেছে নিতে পারেন নৌকার বিদ্রোহী সাবেক ব্যাংক কর্মকর্তা আদিত্য মণ্ডলকে। তার পক্ষে ব্যাপক জনসমর্থন রয়েছে বলে তথ্য মিলছে। নৌকার প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান শেখর চন্দ্র রায় এর লাগামহীন দূর্নীতি, অনিয়ম, নৌকা বিরোধী প্রার্থীদের উপর বল প্রয়োগসহ নানাবিধ নির্যাতন ও ঘের সংক্রান্ত মামলা মোকর্দ্দমার ফলে ইউনিয়নের ভোটারদের কাছে তিনি বিষ ফোঁড়া হয়ে দেখা দিয়েছেন। নেহালপুরে শক্ত বিদ্রোহী না থাকলেও রয়েছেন বিএনপির স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান নাজমুস সাদাত। তিনি বিরোধী দলের হলেও এলাকায় ভোটারদের কাছে ব‍্যপক জনপ্রিয় ব‍্যক্তিতে পরিণত হয়েছেন। এই ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে চারজন  প্রতিদন্দ্বিতায় রয়েছেন । এরা হচ্ছেন আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী এমএম হুসাইন ফারুক, স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান নাজমুস সাহাদাত, মনোয়ার হোসেন ও আনিসুল ইসলাম।
মনোহরপুর ইউনিয়নে নৌকার বিদ্রোহীরা মনোনয়ন তুলে নিলেও থেকে গেছেন শক্তিশালী স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান আক্তার ফারুক মিন্টু। ভোটররা মাঠে উঠতে পারলে বর্তমান চেয়ারম্যান নৌকার প্রার্থী মশিয়ূর রহমানের সাথে জমতে পারে মিন্টুর লড়াই। সাধারণ ভোটারদের মতে নৌকার প্রার্থী বতর্মান চেয়ারম্যান মশিয়ূর রহমানের চেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান আক্তার ফারুক মিন্টু যোগ‍্যতা সম্পন্ন। প্রশাসন ও নির্বাচন অফিস সূত্র জানিয়েছে, এবারের নির্বাচন সম্পূর্ণ অবাধ ও সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে যাবতীয় ব‍্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ভোটকেন্দ্র গুলোতে ভোটের দিন সকালে ব‍্যালট পেপার ও স্ট‍্যাম্প সীল পাঠানো হবে। প্রতি কেন্দ্রে পর্যাপ্ত সংখ্যক পুলিশ আনসার মোতায়েনের পাশাপাশি ইউনিয়ন ভিত্তিক একজন ম‍্যাজিষ্ট্রেটসহ র‍্যাব ও বিজিবির সমন্বয়ে বিশেষ টিম সার্বক্ষণিক দায়িত্ব পালন করবে। যারা ভোট কেন্দ্রে গলযোগ সৃষ্টিকারীদের দমন করতে সর্বোচ্চ শক্তি প্রয়োগ করতে পারবেন। এদিকে প্রতীক পাওয়ার পর থেকে প্রচারণার লড়াইয়ে নেমে পড়েন মনিরামপুরের ১৬ টি ইউনিয়নের ৭৯ চেয়ারম্যান, ১৮২ সংরক্ষিত নারী ও ৬০৬ সাধারণ সদস্য প্রার্থী।  এরমধ্যে শ‍্যামকুড় ইউনিয়নে প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী না থাকায় বিনাভোটে নৌকার প্রার্থী  ইঞ্জিনিয়ার আলমগীর হোসেন চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।
Facebook Comments
২৩ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি