খাদ্য মন্ত্রণালয় সম্প্রর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও রাঙামাটির সাংসদ দীপংকর তালুকদার এমপি বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার আন্তরিকতা দুর্গম পাহাড়ে সড়ক যোগাযোগের নতুন দ্বার উন্মোচিত হচ্ছে।
বর্তমান সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার আন্তরিকতা দুর্গম পাহাড়ে সড়ক যোগাযোগের নতুন দ্বার উন্মোচিত হচ্ছে। এক সময় সড়কের অভাবে পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত পরিবারের একমাত্র উৎপাদিত ফসল কৃষি পণ্য মালামাল গুলো কাঁদে করে এলাকা থেকে বাজারে নিতে হতো। বাজারে দিনে ভোরে কাঁদে করে কাঁচা মাল নিয়ে বিক্রির উদ্দেশ্যে বাজারে রওয়ানা দিলে পৌঁছাতে ঘন্টার পর ঘন্টা লেগে যেত। এখন বর্তমান সরকারের বিশেষ প্রকল্পের মাধ্যমে বিভিন্ন দুর্গম এলাকায় নতুন নতুন রাস্তাঘাট নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করায় বিশেষ করে কৃষকদের অনেক ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটেছে। পাশাপাশি স্কুল কলেজ পড়ুয়া ছাত্র-ছাত্রীদের লেখাপড়ার সুবিধা বেড়েছে। ১৩ অক্টোবর রবিবার রাজস্থলী উপজেলার গাইন্দ্যা ইউনিয়নের গোল পাহাড় হইতে মারমা পাড়া হইয়া বান্দরবান শেষ সীমানা পর্যন্ত রাস্তা নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন কালে তিনি এসব কথা বলেন। শুভ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদের সদস্য অংসুইছাইন চৌধুরী, রাজস্থলী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান উবাচ মারমা, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য নিউচিং মারমা,জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য উথাইমিন মারমা, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান অংনুচিং মারমা, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান উচসিন মারমা, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান উথিনসিন মারমা, হেডম্যান মংবাথোয়াই মারমা, হেডম্যান,চথোয়াইনু মারমা, ইউপি চেয়ারম্যানে রবার্ট ত্রিপুরা, পুলক বড়ুয়া,গাইন্দ্যা ইউপি চেয়ারম্যান পুচিংমং মারমা,বাঙ্গালহালিয়া ইউপি চেয়ারম্যান আদোমং মারমা, উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি লংবতি ত্রিপুরা,অংছাইনু মারমা, সাংবাদিক হারাধন কর্মকার, শামসুল আলম, মিজানুর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা ইউসুফ আলী সরদার,সুইচাপ্রু মারমা, প্রমুখ।সড়কটির নিমার্ণ কাজ শেষ হলে এর আশেপাশের কয়েক হাজার লোক জন সড়ক ব্যবহারকারীরা অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হবে বলে ধারণা করেন । ফলে তাদের জীবনমানের উন্নয়ন ছাড়াও সার্বিক পরিস্থিতির উন্নতি ঘটবে বলে মনে করেন ।