1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৫৩ অপরাহ্ন

রাশিয়ার নতুন কমান্ডার কেন ভয়ঙ্কর?

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ১১ অক্টোবর, ২০২২

প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেনে যুদ্ধ প্রচেষ্টার নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য জেনারেল সের্গেই সুরোভিকিনকে নিযুক্ত করেছেন। শনিবার (৮ অক্টোবর) রাশিয়ার দুই সিনিয়র সামরিক কমান্ডারকে বরখাস্ত করার পরে জেনারেল সের্গেই সুরোভিকিনকে নিযুক্ত করেন পুতিন। এরপর থেকেই আবারো আলোচনায় তিনি। খবর আল-জাজিরার।

প্রতিবেদনে বলা হয়, জেনারেল সের্গেই সুরোভিকিন ১৯৬৬ সালে সাইবেরিয়ান শহর নোভোসিবিরস্কে জন্মগ্রহণ করেন। জুন মাসে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে রাশিয়ার দক্ষিণ তাকে সামরিক গোষ্ঠীর প্রধান হিসেবে ঘোষণা করা হয়।

২০১৭ সালে সিরিয়ায় তার পরিষেবার জন্য সুরোভিকিনকে রাশিয়ার হিরো উপাধি দেওয়া হয়। সেখানে তিনি মহাকাশ বাহিনীর কমান্ডার হিসেবে রাশিয়ান সামরিক অভিযানের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।

মার্কিন প্রতিরক্ষা নীতি থিঙ্ক-ট্যাঙ্ক জেমসটাউন ফাউন্ডেশনের এক প্রতিবেদন অনুসারে, তিনি রাশিয়ান সামরিক বাহিনীতে সম্পূর্ণ ‘নির্মম’ হিসেবে পরিচিত। সুরোভিকিন ২০০৮ সালের পর জেনারেল স্টাফ এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ পদে একটি দুর্দান্ত কেরিয়ার তৈরি করেছেন। আমূল সামরিক সংস্কারের সময় তিনি অনেক নির্মমতার পরিচয় দেন।

সুরোভিকিনকে দুইবার কারাগারে পাঠানো হয়েছিল। সোভিয়েত ইউনিয়নের অবসানের আগে ১৯৯১ সালের আগস্টে অভ্যুত্থানের সময় রাশিয়ার রাজধানী মস্কোতে তার নেতৃত্বাধীন সেনারা তিনজন বিক্ষোভকারীকে হত্যা করার অভিযোগে তাকে ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পরে তাকে বিনা বিচারে ছেড়ে দেওয়া হয়।

এর চার বছর পর অবৈধ অস্ত্র ব্যবসার অভিযোগ করা হয় সুরোভিকিনের বিরুদ্ধে। এরফলে তাকে সাজা দেওয়া হলেও পরে তা বাতিল করে দেওয়া হয়।

এছাড়াও জেনারেলের বিরুদ্ধে একটি নৃশংস বোমা হামলার তত্ত্বাবধানের অভিযোগ রয়েছে। এই হামলায় সিরিয়ার আলেপ্পো শহরের বেশিরভাগ ধ্বংস হয়ে যায়। সেখানে রাশিয়া বাশার আল-আসাদের পক্ষে কাজ করছিল।

Facebook Comments
২ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি