1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
শুক্রবার, ০৭ মার্চ ২০২৫, ০৭:২৮ পূর্বাহ্ন

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন: রাশিয়াকে ত্রিপক্ষীয় উদ্যোগ নিতে ঢাকার প্রস্তাব

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ১৯ জুলাই, ২০২১

বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে ত্রিপক্ষীয় উদ্যোগ নিতে রাশিয়াকে প্রস্তাব করেছে ঢাকা। তবে মস্কো ত্রিপক্ষীয় ব্যবস্থায় জড়াতে রাজি নয়।

আজ সোমবার (১৯ জুলাই) উজবেকিস্তান সফর শেষে রাজধানীর নিজ বাসভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুল মোমেন।

গত ১৫ ও ১৬ জুলাই দুই দিনব্যাপী মধ্য ও দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে সংযুক্তি বা কানেক্টিভিটি সম্মেলনের ফাঁকে রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গই ল্যাভরভের সঙ্গে বৈঠক করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন। সেখানে রোহিঙ্গা ইস্যুতে এমন প্রস্তাব করেন তিনি।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে আমার আলাপ হয়েছে। দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে বলেছি, মিয়ানমারের সঙ্গে আপনাদের (রাশিয়া) ভালো সম্পর্ক। আমরা দ্বিপক্ষীয়ভাবে চেষ্টা করেছি, আমরা চাই রাশিয়া ত্রিপক্ষীয় ব্যবস্থা নিক। উনি (সের্গই ল্যাভরভ) উত্তর দেননি, রাজি হননি। তবে বলেছেন এটা আলাপ-আলোচনা করতে হবে।’

রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে বাংলাদেশ চীন ও রাশিয়ার দিকে তাকিয়ে আছে বলে ল্যাভরভকে জানান ড. মোমেন। তিনি বলেন, ‘আমরা বলেছি, রাশিয়া-চায়নাতো মিয়ানমারকে শক্ত অবস্থানে রাখছে। আমরা আপনাদের দিকে তাকিয়ে আছি।’

প্রত্যাবাসনে চীনের ত্রিপক্ষীয় উদ্যোগ প্রসঙ্গে মোমেন বলেন, ‘তাদের দিক থেকে তারা অনেক দূর অগ্রসর হয়েছে। কিন্তু মিয়ানমারে সামরিক শাসন ক্ষমতা নেওয়ার পর চীনও ওদের রেসপন্স (সাড়া) পাচ্ছে না। চীন বলছে, ওরা নিজেদের ঘর সামলাতে ব্যস্ত। এজন্য তারা রেসপন্স করতে পারছে না, তারা চেষ্টা করছে।’

গত ১২ জুলাই রোহিঙ্গাদের ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা এবং বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে দ্রুত প্রত্যাবাসনে একটি প্রস্তাব সর্বসম্মতিক্রমে জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদের ৪৭তম অধিবেশনে গৃহীত হয়। যা বিনা ভোটে জাতিসংঘে গৃহীত হয়। রোহিঙ্গা ইস্যুতে অতীতে জাতিসংঘে বিভিন্ন প্রস্তাবে রাশিয়া ও চীন মিয়ানমারের পক্ষ নিলেও ওই প্রস্তাবে বাংলাদেশকে সমর্থন করায় তাসখন্দে দেশ দুটির পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের ধন্যবাদ জানান ড. মোমেন।

Facebook Comments
no views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি