1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৪১ পূর্বাহ্ন

রৌমারীর নদী থেকে অবাধে বালু উত্তোলন হুমকিতে ব্রীজ

মিন্টু মিয়া, রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধিঃ
  • আপডেট : শনিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২২
মিন্টু মিয়া, রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধিঃ কুড়িগ্রামের রৌমারীর জিঞ্জিরাম, সোনাভরি, হলহলিয়া ও ব্রহ্মপুত্র নদে অবৈধ ভাবে ড্রেজার মেশিন বসিয়ে বালু উত্তোলন করে আসছে একটি অসাধুচক্র। উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের অবহেলা,চরম গাফিলতি ও দুর্বল ব্যবস্থাপনাসহ অপরিকল্পিত বালু উত্তোলনের ফলে নদের বিভিন্নস্থানে ভাঙ্গনের হুমকিতে রয়েছে গ্রাম,ব্রীজ,শ্মসানঘাট ও বিস্তৃর্ণ ফসলি জমি। গোটা উপজেলায় প্রায় ৪টি নদের বিভিন্ন এলাকায় প্রায় ২৫ টি গ্রাম,৭ টি ব্রীজ, ৩টি মসজিদ,একটি শ্মসানঘাট ও প্রায় ৫ শতাধীক হেক্টর জমি। এনিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের পক্ষে যাদুরচর চাক্তাবাড়ি গ্রামের আব্দুল্লাহ, গোলাবাড়ি গ্রামের আমিনুল ইসলাম বাবলু, খঞ্নমারা গ্রামের নুরুল আর্মি ও বামনেরচর গুচ্ছগ্রামের বকুলসহ বিভিন্ন দপ্তরে একাধীক লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন তারা। এছাড়া ফৌজদারী আদালতে অর্ধশতাধীক ড্রেজার মালিক ও শ্রমিককে আসামী করে একটি মামলা চলমান রয়েছে। এরপরেও অসাধু ড্রেজার মালিকরা প্রশাসনসহ বিভিন্নজনকে ম্যানেজ করে ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলন করে আসছে। ফলে একদিকে যেমন বাড়িঘর,রাস্তাঘাট হুমকিতে রয়েছে। অপরদিকে পরিবেশকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, জিঞ্জিরাম, সোনাভরি, হলহলিয়া ও ব্রহ্মপুত্র নদ থেকে প্রতিদিন বিভিন্ন স্থানে শতাধীক ড্রেজার মেশিন বসিয়ে বালু উত্তোলন করে আসছে একটি চক্র। এ চক্রের মধ্যে রয়েছে কুটিরচর খানপাড়া গ্রামের আ: রহিমের ছেলে ছবির খান, বাবুল খান, ছরমান খান, দিগলাপাড়া গ্রামের কামাল উদ্দিন, ধনারচর গ্রামের সুরুজ্জামাল, বাইমমারী গ্রামের –আফসার, এরশাদুল, আতিক, খনজনমারা গ্রামের রফিকুল ইসলাম আর্মি, সোনা উল্লাহ, দুবলাবাড়ি গ্রামের ইব্রাহিম, জন্দিরকান্দা গ্রামের মোজাফ্ফরের ছেলে বাবু মিয়া ও বোল্লাপাড়া গ্রামের নুরনবী প্রমূখ। ফলুয়ার চর গ্রামের ফরহাদ আলী অভিযোগ করে বলেন, অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের ফলে আগামী কয়েক বছরের মধ্যে বাঘমারা,ফলুয়ার চর, কুটিরচর, যাদুর চর, পাখিউড়া, বকবান্দা, চরেরগ্রাম, কোমড়ভাঙ্গিসহ ৮টি গ্রাম বিলিন হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। কুটিরচর গ্রামের লালচান মিয়া অভিযোগ করে বলেন, ঘরে আমার অসুস্থ মা মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছে। অথচ বাড়ির পাশে দিনরাত শ্যালো মেশিন চলে। অভিযোগ দিয়েও লাভ হয় না।নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক এক বাড়ির মালিক বলেন, আমি উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর ড্রেজার বন্ধের জন্য অভিযোগ দিয়েছি কোন কাজ হয়নি। অপর দিকে ড্রেজার মালিক ও বালু ব্যবসায়ী আমাকে প্রাণনাশের হুমকি দিয়েছে।এদিকে অভিযুক্ত বালু ব্যাবসায়ী বাবুল খান, ছরমান খান, কামাল উদ্দিন, সুরুজ্জামাল, আফসার, এরশাদুল, আতিক, রফিকুল ইসলাম আর্মি, সোনা উল্লাহ, ইব্রাহিম এবং ট্রাক মালিক কামাল হোসেন, রিপন হোসেন, গোলাম হোসেন কাদের হোসেন বলেন, জমি ভেঙ্গে নদী হইতেছে দোষ নাই। আমরা কেটে বিক্রি করলে দোষ।এব্যাপারে বন্দবেড় ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান কবীর হোসেন বলেন, বালু উত্তোলনকারি ও বালু ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটটি খুবই শক্তিশালী। কোনক্রমেই তাদেরকে দমন করা যাচ্ছে না।রৌমারী উপজেলা নির্বাহী অফিসার পূবন আখতার এর সাথে মুঠোফোনে একাধীকবার কল করা হলেও তিনি রিসিপ করেননি।
Facebook Comments
৮ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি