1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৪১ পূর্বাহ্ন

শরীয়তপুরের নড়িয়ায় ৮ বছরেও শেষ হয়নি উড়ালসেতু

সাজ্জাদ স্বদেশী ,শরীয়তপুর জেলা প্রতিনিধি
  • আপডেট : শুক্রবার, ৩১ মার্চ, ২০২৩
সাজ্জাদ স্বদেশী, শরীয়তপুর জেলা প্রতিনিধি: শরীয়তপুর জেলার নড়িয়া উপজেলার ভাষাসৈনিক ডাঃ গোলাম মাওলা সেতুটি  গত ৮ বছর ধরে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় আছে। এযেনো সেতু নয়, এক মরণফাঁদ। ঝুঁকিপূর্ণ সেতুর কারনে ভারী,যানবাহনগুলো ১৫ কিলোমিটার পথ ঘুরে শরীয়তপুর সদর উপজেলা হয়ে চলাচল করছে। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েছে কয়েক লাখ মানুষ। পদ্মা সেতু চালু হলেও পুরোপুরি সুফল পাচ্ছে না এ অঞ্চলের মানুষ। ভেঙে পড়েছে ব্যবসা-বাণিজ্য। বছরের পর বছর ধরে পুরোনো সেতুর পাশ দিয়েই চলছে নতুন সেতু নির্মাণ কাজ। কিন্তু নেই কাঙ্খিত অগ্রগতি। ঠিলেঠালা ভাবে চলছে নতুন সেতুর কাজ, এতে ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা। ঢাকার সাথে সড়কপথে যোগাযোগ সহজ করতে ১৯৯৭- ৯৮ অর্থবছরে কীর্তিনাশা নদীর ওপর নির্মাণ করা হয় ভাষাসৈনিক ডাঃ গোলাম মাওলা সেতু। কিন্তু নির্মাণের মাত্র ১৭ বছরের মাথায় সেতুর পূর্ব প্রান্তের পিলার আর সংযোগ সড়কের মাটি সরে যায়। ২০১৫ সালে সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ।সেতুর দুপ্রান্তে  নোটিশ লাগিয়ে বন্ধ করে দেয়া হয় সব ধরনের যান চলাচল। স্থানীয় জনগণের পায়ে হেঁটে নদীর পারাপারের সুবিধার্থে মূল সেতুর সাথে বেইলি সেতু স্থাপন করে দেয়া হয়।ঝুঁকিপূর্ণ ডাঃ গোলাম মাওলা সেতুর উভয় প্রান্তে লোহার খুঁটি বসিয়ে ব্যারিকেড তৈরি করে দেয় কর্তৃপক্ষ। কিন্তু সেই বাধাও সরিয়ে ছোট যানবাহন ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। এতে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা, হারাচ্ছে প্রাণ।

জনদুর্ভোগ কমাতে ঝুঁকিপূর্ণ ওই সেতুর স্থলে নতুন সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেয় এলজিইডি। প্রথমে ২০১৭ সালে ১৪৫ মিটার দৈর্ঘ্যের সেতু নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছিল। ২০১৯ সালের জুনে প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও কয়েক বার মেয়াদ বৃদ্ধি করেও কাজ শেষ করতে পারেনি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান নাভানা কনস্ট্রাকশন লিমিটেড। ৩০ শতাংশ কাজ করে পালিয়ে যায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। এরপর কয়েক দফা ঠিকাদার পরিবর্তন হলেও নড়িয়া উপজেলা বাসীর ভোগান্তির শেষ হয়নি। সরেজমিনে গিয়ে দৈনিক শিরোমণি, স্থানীয় লোকজনের ভোগান্তির কথা শুনেন। এ সময় এক অটোরিক্সা চালক বলেন, ‘আমরা দীর্ঘদিন ধরেই নতুন সেতুর কাজ চলতে দেখতাছি, কিন্তু সেতু স্বপ্নই রইয়া গেলো ‘। পদ্মাপাড়ের চরাঞ্চলের  বিভিন্ন উৎপাদিত ফসল ঢাকা ও তার আশপাশের জেলায় পৌছাতে  যাতায়াতের জন্য সুবিধা জনক এই সেতুটি। যাতায়াতে কম দূরত্ব বিধায় এখনও ঝুঁকিপূর্ণ সেতুটিতে মালবাসী ট্রাক পারাপার হয়। প্রায় প্রতিদিন অজস্র মানুষের চলাচল এই সেতুতে। স্থানীয় এলাকাবাসী, নড়িয়া পৌরবাসীর দাবি অতি দ্রুত যেনো তাদের স্বপ্নের সেতু নির্মাণ হয়। ঠিলেঠালা কাজের অগ্রগতি যেনো থমকে আছে ৭ বছর ধরে নির্মাণাধীন সেতুর কাজ এখনও মাত্র শতকরা ২০ ভাগেরও কম।

Facebook Comments
১০ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি