1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০২:২৬ পূর্বাহ্ন

শার্শার সেতাই বসন্তপুর কালোপোতা গ্রামে কৃষি জমি থেকে মাটি উত্তোলন

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০২১

বিশেষ প্রতিনিধিঃ যশোরের শার্শা উপজেলার গোগা ইউনিয়নের সেতাই বসতপুর কালোপোতা গ্রামে সন্ধ্যা হলেই শুরু হয় আবাদি জমি থেকে মাটি কাটার ধুম। প্রশাসন একরে পর এক জরিমানা করলেও বন্ধ হচ্ছে না ভূমী দস্যুদের তৎপরতা। প্রভাবশালী ভাটা মালিকরা তাদের অবৈধ কারবার চালিয়ে যাচ্ছে।

রবিবার(২৪ই জানুয়ারি) সন্ধ্যায় সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় সেতাই বসতপুর কালোপোতা গ্রামের জাকির মেম্বারের আনুমানিক ২৫ থেকে ৩০ বিঘা ফসলি জমি মাছের ঘের কাটার নামে চলছে এলাহি যজ্ঞ।
ঘটনাস্থল থেকে জানা যায়, বসতপুরে এম কে বি ইট ভাটা ব্যবসায়ি মেম্বার আনেয়ার হোসেন এস্কেভেটর মেশিন দিয়ে মাটি কেটে ইটভাটায় নিয়ে যাচ্ছেন। সেখানে এস্কেভেটর চালক জানান দিনে মাটি কাটি না সন্ধ্যা হলেই কাজ শুরু করি চলে সারারাত এবং ভোরে ম্যাসিন নিয়ে ভাটায় রাখি যাতে প্রশাসন আসলেও ঘটনা স্থানে না পাই। এজন্য সে সাংবাদিকদের বলে ভালো করে ছবি নেন কোন লাভ হবে না নিউজ করে।
এ বিষয়ে সাংবাদিক পরিচয়ে মুঠোফোনে আনোয়ারের নিকট জানতে চাইলে তিনি জানান,ভাটার জন্য মাটি লাগবে তাই মাটি কাটছি, ভাটায় মাটি না কাটলে ইটভাটা চলবে কি ভাবে । মাটি উত্তোলনের কোন অনুমোদন আছে কি জানতে চাইলে তিনি জানান সেটা আপনারা (ইউ,এন,ও) এসি ল্যান্ড কে জিজ্ঞাসা করেন।
একই বিষয়ে এম কে বি ইট ভাটার ম্যানেজার মুকুল হোসেন সাংবাদিকদের ঘটনার সত্যতা শিকার করে বলেন আনোয়ার ভাই আমাকে রাত্রে মাটি কাটতে বলেছেন কেননা রাতে উপজেলা প্রশাসন কোন অভিযান দেয় না।
বিভিন্ন সূত্র মতে, জানা যায় ইটভাটার মালিকদের ফসলি জমি থেকে মাটি কাটার আগ্রাসী মনোভাবের কারণে পরিবেশ বিপন্ন হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। শীতের শুষ্কতার সময় ইট তৈরির মৌসুম শুরু হওয়ায় এরই মধ্যে অনেক ইটভাটায় মাটি ফুরাতে শুরু করেছে। ফলে শার্শা উপজেলার বসতপুরের ফসলি জমির মাটি যাচ্ছে ইট ভাটায়। সুকৌশলে জমি মাছের ঘের কাঁটার নামে মাটি উত্তোলন করে বিক্রি হচ্ছে। আর একশ্রণীর মাটি উত্তোলন সিন্ডিকেটের সক্রিয় মহল বিভিন্ন ভাবে দিনে ও রাতের আধারে এই কর্ম যজ্ঞ করে চলেছেন।
এ ব্যাপারে শার্শা উপজেলা সহকারী কমিশনার(ভূমি)রাসনা শারমিন মিথি সাংবাদিকদের বলেন,বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন,(২০১০ সনের ৬২ নং আইনের ৪ এ ধারায় বর্ণিত) বালু ও মাটি উত্তোলন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ এবং যদি কোন ব্যাক্তি বা প্রতিষ্টান আইন অমান্য করে অনুর্ধ ০২ থেকে ১০ বছরের কারাদণ্ড বা ৫০ হাজার থেকে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত দন্ডপ্রাপ্ত হবেন। সেতাই বসতপুরের ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে অন্যত্র নেয়ার কোনো অভিযোগ পাইনি। তবে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হলে সাধারণ মানুষ অভিযোগ করবে এবং আমারা ব্যবস্থা নিতে পারবো।

Facebook Comments
১৩ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি