1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১২:৩৩ অপরাহ্ন

শার্শা পল্লীতে শিশু বিক্রয়ের টাকা নিয়ে জালিয়াতির অভিযোগ

মোঃ ইকবাল হোসেন শার্শা উপজেলা প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ
  • আপডেট : রবিবার, ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২২
মোঃ ইকবাল হোসেন শার্শা উপজেলা প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ যশোর জেলার শার্শায় আয়ুব খানের বাসার কাজের মেয়ে আখির ২ বছরের বাচ্চাকে বিক্রয় করে ৩০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তার বড় বউ রাশিদা বেগমের বিরুদ্ধে। অভিযোগটি করেছেন ঐ সন্তানের জননী আখি বেগম।খোজ নিয়ে জানা যায় শার্শা জেলে পাড়ার আয়ুব খানের বাড়িতে কয়েক মাস আগে আশ্রয় এবং কাজের খোজে আসেন আখি। তারপর ঐ বাড়িতে কিছুদিন কাজ করার পর তারা আখিকে একটা ছেলের সাথে বিয়ে দিতে চায়। কিন্তু সেই স্বামী বাচ্চা না নিতে চাইলে এবং আখিরও বাচ্চা লালন পালন করতে অসুবিধা হলে সে বাচ্চাটি বিক্রয় করে কিছু টাকা নিয়ে নতুন জীবন সুন্দর ভাবে শুরু করতে চাই। সেই মতে আয়ুব খানের স্ত্রী রাশিদা বেগম তার ভাইয়ের কুটুুম(শ্যালক) আশাদুলের কাছে বাচ্চাটি ৩০ হাজার টাকায় বিক্রয় করে দেয়। আখি চেয়েছিলো এই টাকা দিয়ে তার স্বামীকে একটা ভ্যান কিনে দেবে কিন্তু রাশিদা বেগম তাকে টাকা না দেওয়ায় তার সংসার বেশিদিন স্থায়ী হয়না।এবিষয়ে আখি বলেন, আমার ১ম স্বামী আমাকে অত্যাচার করায় আমি সেখান থেকে বাচ্চা নিয়ে পালিয়ে এসে আয়ুব খানের বাড়িতে আশ্রয় নিয়। বাচ্চা লালন পালন করতে কষ্ট হওয়ায় আমি বাচ্চাটি কাউকে দিয়ে দিতে চাই। তখন রাশিদা বেগম একজনের কাছে বাচ্চাটি বিক্রয় করে দেয় ৩০ হাজার টাকায় কিন্তু তিনি আমাকে একটি টাকাও দেননি।এবিষয়ে রাশিদা বেগম বলেন, মেয়েটি আমাদের বাড়িতে আশ্রিত ছিলো। পরে আমরা দেখে শুনে তাকে একটা বিয়ে দিয়েছি।বাচ্চাটি ৩০ হাজার টাকায় বিক্রয় করেছি আমাদেরই এক পরিচিত আত্মীয়ের মধ্যে। তবে বাচ্চাটি এখন সুখে আছে। টাকার কথা জিঙ্গেস করলে তিনি বলেন, ৩০ হাজার টাকার মধ্যে ৫ হাজার টাকা কোর্টে খরচ করেছি এবং ৫ হাজার টাকা ঐ মেয়েকে দিয়েছি। বাদবাকি টাকা আমার কাছে আছে। টাকা আমি ঐ মেয়েকে দিয়ে দিতাম কিন্তু সে এখান থেকে পালিয়ে যাওয়ায় দেওয়া সম্ভব হয়নি। তাছাড়া পরে তার ১ম স্বামী এসে খোজ নেওয়ায় তাকে আর টাকা দেয়নি কেননা তার ১ম স্বামী সন্তান ফেরত নিতে চাচ্ছিলো।এবিষয়ে সন্তান ক্রেতা আশাদুল ইসলাম বলেন, আমি সন্তান ক্রয় করিনি দত্তক নিয়েছি কোর্টের মাধ্যমে। তবে এর জন্য ঐ মেয়েটি নতুন বিবাহ করে তার স্বামীর জন্য ভ্যান কিনবে বলে তার সামনেই রাশিদা বেগমের কাছে ৩০ হাজার টাকা দেয়। তবে ঐ মেয়েটি যে টাকা পায়নি এটা আমি জানতাম না। জানলে অবশ্যই টাকা তার কাছ থেকে নিয়ে ঐ মেয়েকে দিয়ে দিতাম। রাশিদা বেগম কোর্টে ঐ টাকা থেকে ৫ হাজার টাকা খরচ করছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, না কোর্টে সব টাকা তিনি পরিশোধ করেছেন। রাশিদা বেগম ঐ টাকার এক টাকাও কোন কাজে খরচ করেনি, ঐ দিনের যাবতীয় সব খরচ আমি করেছি। তবে আপনাদের মাধ্যমে ঐ মেয়ের কাছে আমি সব টাকা পৌছায়ে দিতে চাই।
Facebook Comments
১৮৪ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি