1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:১৫ অপরাহ্ন

শেরপুরে ঈদ পেরিয়ে গেলেও বাস ভাড়া নেয়া হচ্ছে দ্বিগুন

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১৪ জুলাই, ২০২২

বিল্লাল হোসেন সোহাগ, শেরপুর প্রতিনিধি: ঈদ পেরিয়ে গেছে ৪ দিন যাবত। তার পরেও শেরপুর-ঢাকাসহ শেরপুর থেকে দেশের বিভিন্ন জেলায় যাত্রীবাহী বাস ভাড়া দ্বিগুন নেয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন যাত্রী সাধারণ। তারা বলছে, ঈদ উপলক্ষে তারা তিনগুন ভাড়া দিয়ে ঈদ কাটাতে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে শেরপুরে আসলেও ঈদের ৪ দিন পরেও তাদের কর্মস্থলে ফিরতে হচ্ছে আরেক দফা দ্বিগুন ভাড়া দিয়ে। ফলে যাত্রীরা চরম ভোগান্তিতে রয়েছে। বিশেষ করে নিম্ন আয়ের মানুষ ক্ষোভ প্রকাশ করেছে সব চেয়ে বেশি। এবিষয়ে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছে যাত্রীরা। অথচ শেরপুর-ঢাকা এবং শেরপুর থেকে রংপুর, বগুড়া, যশোহর, খুলনা, রাজশাহীসহ বিভিন্ন জেলায় চলাচলরত যাত্রীবাহী বাস এখনও দ্বিগুন টাকা ভাড়া নিচ্ছে বলে অভিযোগ করছে যাত্রীরা। ঈদের ২/৩ দিন আগে ঢাকা থেকে নিজ গ্রামে ঈদ করতে আসা এসব যাত্রীরা এক দফা ৩ গুন ভাড়া দিয়ে ঈদ করতে আসলেও ঈদ শেষে তাদের নিজ নিজ কর্মস্থলে যোগ দিতে ঢাকায় ফিরতে আবারও দ্বিগুন ভাড়া গুনতে হচ্ছে।ভুক্তভোগি যাত্রীরা জানায়, ঈদ শেষে দিনের বেলায় শেরপুর থেকে ঢাকা যেতে যানজটের কবল থেকে মুক্তি পেতে যাত্রীরা এখন খুব একটা দিনের বেলায় বাসে ঢাকামুখি হয়না। তারা গেইটলক সার্ভিসের নাইট বাসে চলাচল বেশী করে থাকে। এসব বাস শহরের রঘুনাথ বাজার থানা মোড় থেকে নিউমার্কেট মোড়ের মেইন সড়কের উপর রাত ১১ টা থেকে রাত ১ টা পর্যন্ত যাত্রা করে থাকেন। শহরের ওইস্থানে প্রায় অর্ধশত বাসের টিকিট রাস্তার পাশের কাউটার থেকে বিক্রি করে থাকে। ফলে ঈদ শেষে ঢাকা মুখি যাত্রীরা ভীড় করেন ওইসব কাউন্টারে। এসুযোগে ওইসব কাউন্টারের বাস মালিকরা ইচ্ছে মতো ভাড়া নিয়ে থাকে যাত্রীদের কাছ থেকে। তবে একজন বাস ড্রাইভার অতিরিক্ত ভাড়া নেয়ার কথা স্বীকার করে বলেন, মূলত শেরপুর-ঢাকার বাস ভাড়া ৪২১ টাকা, কিন্তু তারা স্বাভাবিক ভাবে নিয়ে থাকেন ৬ শত টাকা। সবে হিসেবে মাত্র দেড় শতের মতো টাকা বেশী নেয়া হচ্ছে। এছাড়া একজন বাস মালিকও অতিরিক্ত ভাড়া নেয়ার কথা স্বীকার করে তিনি দাবী করেন, তেল ও গাড়ির চাকাসহ বিভিন্ন যন্ত্রাংশের দাম বৃদ্ধির কারণে সামান্য বেশী নেয়া হচ্ছে। এছাড়া তাদের এখন যাত্রী নিয়ে ঢাকা গিয়ে আবার ফিরতি ট্রিপ যাত্রী বিহীন আসতে হচ্ছে। এদিকে ঈদের ৪ দিন পরেও কেন অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করা হচ্ছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে পরিবহন মালিক সমিতি’র সভাপতি ছানোয়ার হোসেন ছানু অতিরিক্ত ভাড়া নেয়ার কথা অস্বীকার করেন। তিনি আরও বলেন, আমরা কাউকে অতিরিক্ত ভাড়া নেয়ার নির্দেশ দেইনি বরং নিষেধ করেছি।

Facebook Comments
৩৯ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি