1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৫৪ পূর্বাহ্ন

সরকারি-বেসরকারি ব্যাংক সবাই ভালো অবস্থানে আছে: অর্থমন্ত্রী

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১৯ আগস্ট, ২০২১

দেশের অর্থনীতি যখন ভালো হবে, শেয়ারবাজারের অবস্থাও চাঙা থাকবে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। বৃহস্পতিবার (১৯ আগস্ট) দুপুরে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে ভার্চুয়ালি অর্থনৈতিক সংক্রান্ত এবং সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে অনলাইন ব্রিফিংয়ে অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের এ কথা জানান।

ব্যাংক খাত বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আপনারা জানেন প্রাইভেট সেক্টরের ব্যাংকগুলো আগে কী অবস্থা ছিল? এ বছর তাদের ব্যালেন্স শিট দেখলে খুব হেলদি ব্যালেন্সশিট দেখতে পাবেন। মোস্ট লার্জলি, বেশির ভাগ ব্যাংকেরই ব্যালেন্সশিট ভালো। প্রফিট না থাকলে তো ডিভিডেন্ট দিতে পারবে না। আগে আপনারা সবসময় বলতেন যে ব্যাংকগুলো ডিভিডেন্ট দেয় না। নানাভাবে তারা ডিভিডেন্ট এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করতেন।

অর্থমন্ত্রী বলেন, এখন ব্যাংক সেক্টর একটি ভালো অবস্থানে আসছে। আগে সরকারি ব্যাংকগুলো সরকার থেকে টাকা নিয়ে রিফাইন্যান্সিং করে চলতাে। গত দু-তিন বছর থেকে কাজটি আর নেই, পরিবর্তন হয়েছে। এখন রিফান্ডিং করার কোনো ব্যবস্থা নেই। সরকারি ব্যাংকগুলোকে সুস্পষ্টভাবে আমরা বলে দিয়েছি আপনাদের অর্থ অর্জন করতে হবে। আয় করতে হবে, আয় করে ব্যয় করতে হবে। সেটিও তারা করে যাচ্ছে। সুতরাং সরকারি ব্যাংক ও বেসরকারি ব্যাংক সবাই একটু ভালো অবস্থানে আছে।

‘আগে আশংকা ছিল যদি ইন্টারেস্ট রেট কমানো হয় ৬ শতাংশ বা ৯ শতাংশ সেটা আমরা দিয়েছিলাম আমাদের বিবেচনায় নয় সারা বিশ্বের বিবেচনায়। কারণ আমরাও তো কোনো না কোনো ভাবে কোনো দেশের সাথে সম্পৃক্ত। এখন সেসব দেশে যারা ব্যবসা করে সেখানে ইন্টারেস্ট রেট অনেক কম, বিদেশে ইন্টারেস্ট রেট অনেক কম। সুতরাং কম ইন্টারেস্ট নিয়ে আমাদের প্রতিদ্বন্দ্বীরা যদি ব্যবসা করতে পারে, তাদের কস্ট অব প্রোডাকশন কম হবে। অপরেশনাল কস্ট দেখা যাবে আমাদের চেয়ে কম। তারা প্রতিযোগিতায় টিকবে আমাদের চেয়ে বেশি।’

তিনি আরও বলেন, সার্বিক বিষয়ে বিবেচনায় রেখে আমাদের ইন্টারেস্ট রেটটা সারা বিশ্বের সবার চাইতে বেশি। প্রধানমন্ত্রী দীর্ঘদিন ধরে এটি বলেছেন। আমি মনে করি এটা বাস্তবধর্মী হওয়া উচিত সেটি হয়েছে। ব্যাংকগুলোর যে অ্যাপ্রিহেনশন ছিল ক্ষয়ক্ষতি বাড়বে, আর্থিক অবস্থা ভালো থাকবে না, তাদের আয় কমে যাবে, ব্যয় বেড়ে যাবে ইত্যাদি। এগুলো বাস্তবে পাবেন না। ২০-২২ শতাংশ ইন্টারেস্ট দিয়ে কী হবে যদি আপনি না পান। এখানে রাইটাপের পরিমাণ কম। আমি মনে করি আগে একটা বিষয় ছিল যারা ব্যবসা করতেন তারা শিল্প-কারখানা করতে ব্যাংক থেকে টাকা নিয়ে ব্যবসা করতেন।

তিনি বলেন, আমাদের দেশের মতো ইনফ্লেশন রেট খুব কম দেশে পাওয়া যাবে। বিশ্বের কোথাও কোনো ব্যাংকে টাকা রাখলে ইন্টারেস্ট পাওয়া যায় না বরং টাকা রাখলে ইন্টারেস্ট দিতে হয়। এজন্য এটা আমাদের দেশের লোকজন যারা বিদেশে আছেন তারা অফিসিয়াল ব্যবসা করলে বিদেশে টাকা রেখে কিছু পান না। তাদের টাকাও এখন দেশে নিয়ে আসেন। দেশে টাকা এনে বিনিয়োগ করে তারা লাভবান হতে পারেন।

Facebook Comments
০ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি