1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৪৪ অপরাহ্ন

সাতক্ষীরা তালা উপজেলায় মৃৎশিল্পিরা চায় সরকারী সহায়তা

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২২
সাতক্ষীরা তালা উপজেলায় মৃৎশিল্পিরা চায় সরকারী সহায়তা
Exif_JPEG_420
কাজী জীবন বারী, তালা সাতক্ষীরা প্রতিনিধি: তালায় আধুনিকতার ছোঁয়ায় হারিয়ে যাচ্ছে মৃৎশিল্প অনাহারে অর্ধাহারে কাটছে দিন। উৎপাদন খরচ দ্বিগুণ বিক্রি হচ্ছে না তৈরি সামগ্রী।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে তালা উপজেলার জাতপুর, শিবপুর,ঘোনা, জেঠুয়া,জালালপুর এখানকার কুমোরপাড়ার সকল মৃৎ শিল্পীদের সকলেই পাল সম্প্রদায়। এদের মধ্যে শত শত পরিবার একমাত্র উপার্জন এই মাটির তৈরি সামগ্রী থেকে। এখন আর বিক্রি হয়না মাটির তৈরির কোন সামগ্রী। উৎপাদন খরচ তুলনায় বিক্রি হচ্ছে অনেক কম দামে। জানাগেছে দশটি মাটি ছোট পাত্র তৈরি করতে একশ টাকার মাটি , ত্রিশ টাকার রং,ও পোড়ানোর জন্য একশত টাকার কাঠের প্রয়োজন হয়। দশটি পাতার তৈরি করতে দুইশত ত্রিশ টাকা খরচ আর শিল্পীদের নিজেদের মুজুরী তো আছেই। প্রতিটা পাত্র বিক্রি হয় দশ থেকে বারো টাকার হিসেব করলে দেখা যাই কোন লাভ নেই মুজুরীটাও পায়না এখনকার পাল মশায় রা। সকলকে চাই কোন না কোন ভাবে সহয়তা। উৎপাদন খরচ চেয়ে বিক্রি হচ্ছে কম দামে। প্রায় অনাহারে অর্ধাহারে কাটছে এই শিল্পের পরিবারের দিন।
তালা উপজেলার আলাদীপুর গ্রামের কল্পনা রানি পাল জানান তার পরিবারের দুটি সন্তান সহ মোট চার জন সদস্য। প্রতিদিন তিন চার শত টাকা সংসার পরিচালনা করতে প্রয়োজন হয়। সে তুলনায় তাদের তৈরি সামগ্রী বিক্রি হচ্ছে না। মাটি, রং,কাঠ কিনে একটি তৈরি পাত্র বিক্রি করে কোন মুনাফা অর্জন হয় না। সবি লোকসান গুনতে হচ্ছে। তিনি আরো বলেন তাদের কোন জমি জমা নেই। অন্য কোন আয়ের উৎস নেই তিনি জানান সরকারী ভাবে সহয়তা প্রদান করলে তাঁরা বেঁচে থাকতে পারতেন এবং এই শিল্প টা বেঁচে থাকবে।
Facebook Comments
৩৪ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি