1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০২:২৬ অপরাহ্ন

সুনামগঞ্জের খেয়াঘাটের শ্রমিকদের নিকট চাঁদা দাবী ও মিথ্যা মামলা

মোশারফ হোসেন লিটন সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি,দৈনিক শিরোমণিঃ
  • আপডেট : শুক্রবার, ২১ মে, ২০২১
মোশারফ হোসেন লিটন সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি,দৈনিক শিরোমণিঃ
সুনামগঞ্জের তিন থানার মধ্যবর্তী চন্ডিঢহর খেয়াঘাটের ইজারদার মিসবাউর ও জানে আলম বিরুদ্ধে গরীর মৎস্যজীবি সম্প্রদায়ের ছোট ট্রলার নৌকা চলতে বাধা দেয়া এবং প্রতি নৌকা হতে ৫০ টাকার হারে প্রতিদিন চাঁদা দাবীর প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।শুক্রবার দুপুরে ৫০টি ছোট ট্রলার নৌকার মালিক,শ্রমিক ও এলাকাবাসীর ব্যানারে জগন্নাথপুর উপজেলার চন্ডিঢহর পয়েন্টে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।স্থানীয় তেলিকোণা মসজিদের সাবেক মোতয়াল্লী এলাই বখসের সভাপতিত্বে কুতুব উদ্দিন মাষ্ঠারের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে এ সময় বক্তব্যে রাখেন কলকলিয়া ইউনিয়নের ইউপি সদস্য আছাদুল হক,আনোয়ার মিয়া,ট্রলার মালিক আশরাফ আলী,আকলিছ মিয়া,কবির মিয়া,লালিক মিয়া মির্জা হোসেন। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন,আবুল কাশেম,আকলু মিয়া,সফরুল ইসলাম,আবু মিয়া,আব্দুস ছামাদ,আওয়ামীলীগ নেতা মো. আব্দুনুর,তরমুছ উদ্দিন,আব্দুল কদ্দুছ প্রমুখ।শ্রমিক নেতারা বলেন,জেলার জগন্নাথপুর,দিরাই ও দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলার চন্ডিরঢহর কামারখালী নদীতে ২০২০ সালের জুন মাসে জেলা পরিষদ থেকে খেয়াঘাটের ইজারা নেন দক্ষিণ সুনামগঞ্জের হরিনগর গ্রামের মিসবাউর রহমান ও পাইকাপন গ্রামের জানে আলম। কিন্তু প্রতিজন যাত্রী খেয়া পারাপারে আসা যাওয়ায় ৫ টাকার নিয়ম থাকলেও খেয়াঘাট কর্তৃপক্ষ ১০ টাকা, কারো নিকট হতে ২০ টাকা করে ও নেয়ার অভিযোগ করেন। প্রতি মোটর সাইকেলে আসা যাওয়ায় ২০ টাকার স্থলে ৫০ টাকা করে নেয়া হচ্ছে। এছাড়াও স্থানীয় গরীব মৎস্যজীবিরা এই নদীতে ৫০টি ছোট ছোট ট্রলার নৌকা দিয়ে সবজি মালামাল পরিবহনে খেয়াঘাটের  ইজারাদারগণ তাদের নিকট প্রতি নৌকায় ৫০ টাকা করে চাঁদা দাবি করেন আসছিলেন। চাদাঁ না দেয়ায় ঐ সমস্ত নিরীহ গরীব মৎস্যজীবিদের নামে এ যাবত  আদালতে  মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করলেও মামলার রায় শ্রমিকদের পক্ষে আসে বলে মানববন্ধনকারীরা জানান। অবিলম্বে ইজারাদের অহেতুক চাদাঁ দাবীসহ হুমকি দামকী ও মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারসহ তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদানে প্রশাসনের নিকট দাবী জানান।  তাছাড়া আগে আরো একবার শ্রমিকরা তাদের রুটি রোজির প্রয়োজনে এবং চাঁদা দাবীর বিরুদ্ধে ২০১৯ সালের  ১৩ জুন আন্দোলন করে ও প্রশাসনের সহযোগিতা পাননি বলে অভিযোগ করেন শ্রমিকরা।এ ব্যাপারে খাটের ইজারাদার মো. জানে আলমের সাথে মোবাইল ফোনে যোগযোগ করা হলে নদী পারাপারে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিষয়টি অস্বীকার করেন। তিনি বলেন জেলা পরিষদের দেয়া নির্ধারিত হারে যাত্রীদের নিকট হতে ভাড়া নেয়া হচ্ছে।
Facebook Comments
১০ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি