1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:১৭ অপরাহ্ন

স্বর্ণের দামে ব্যাপক অস্থিরতা

রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ৫ জুন, ২০২১

গত সপ্তাহজুড়ে বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে ব্যাপক অস্থিরতা দেখা গেছে। সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ২০ ডলারের ওপর বাড়লেও সপ্তাহজুড়ে কমেছে দামি এই ধাতুর দাম।

স্বর্ণের পাশাপাশি গত এক সপ্তাহে রুপা ও প্লাটিনামের দামেও বেশ অস্থিরতা দেখা গেছে। স্বর্ণের মতো এই দুই ধাতুর দাম সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বেড়েছে। পুরো সপ্তাহের হিসাবে দাম কমেছে।

বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাসের প্রকোপ শুরু হওয়ার পর থেকেই বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে ব্যাপক অস্থিরতা দেখা যাচ্ছে। মাঝে কিছুটা দাম কমলেও গত সপ্তাহের আগের সপ্তাহ পর্যন্ত প্রায় দুই মাস ধরে স্বর্ণের দাম ঊর্ধ্বমুখী ধারায় থাকে।

বিশ্ববাজারে লাফিয়ে লাফিয়ে দাম বাড়ায় মে মাসে দেশের বাজারে দু’দফায় ভরিতে স্বর্ণের দাম ৪ হাজার ৩৭৪ টাকা বাড়ায় বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।

সর্বশেষ গত ২৩ মে থেকে স্বর্ণের নতুন দাম কার্যকর হয়েছে। নতুন দাম অনুযায়ী, বর্তমানে সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) স্বর্ণ ৭৩ হাজার ৪৮৩ টাকা, ২১ ক্যারেটের স্বর্ণ ৭০ হাজার ৩৩৩, ১৮ ক্যারেটের স্বর্ণ ৬১ হাজার ৫৮৪ ও সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণ ৫১ হাজার ৬২ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

স্বর্ণের এই দাম বাড়ানোর কারণ হিসেবে বাজুস জানায়, করোনার কারণে সৃষ্ট অর্থনৈতিক সঙ্কট ও নানা জটিল সমীকরণের কারণে বিশ্ববাজারে স্বর্ণের মূল্যবৃদ্ধি পেয়েছে। একইসঙ্গে আন্তর্জাতিক রুটে ফ্লাইট বন্ধ থাকা, আমদানি পর্যায়ে শুল্ক জটিলতা (উপকরণ কর রেয়াত) ও নানা ধরনের দাফতরিক জটিলতার কারণে গোল্ড ডিলাররা স্বর্ণবার আমদানি করতে পারছে না। তাছাড়া চাহিদার বিপরীতে জোগান কম থাকায় দেশীয় বুলিয়ান/পোদ্দার মার্কেটেও স্বর্ণের মূল্যবৃদ্ধি পেয়েছে। এ কারণে স্বর্ণের দাম বাড়ানো হয়েছে।

বাংলাদেশে যখন স্বর্ণের দাম বাড়ানো হয়, তখন বিশ্ববাজারে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ছিল ১ হাজার ৮৮১ ডলার। গত সপ্তাহের লেনদেন শুরু হওয়ার পর তা বেড়ে ১ হাজার ৯০৩ দশমিক ২০ ডলারে উঠে। গত বুধ ও বৃহস্পতিবার বড় দরপতন হলেও পরবর্তী আউন্স স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৮৭০ ডলারে নেমে আসে। ফলে সপ্তাহ শেষে স্বর্ণের বড় দরপতন হবে এমন ধারণা করা হচ্ছিল।

কিন্তু শেষ কার্যদিবস শুক্রবার ঘুরে দাঁড়ায় স্বর্ণের বাজার। একদিনে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম বাড়ে ২০ দশমিক ২০ ডলার। এতে সপ্তাহ শেষে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৮৯০ দশমিক ৮৫ ডলার। এতে সপ্তাহের ব্যবধানে স্বর্ণের দাম কমেছে দশমিক ৬২ শতাংশ বা ১২ দশমিক ৩৫ ডলার।

স্বর্ণের পাশাপাশি গত সপ্তাহে কমেছে রুপার দাম। সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস ১ দশমিক ২০ শতাংশ দাম বাড়ার পরও সপ্তাহ শেষে রুপার দাম কমেছে দশমিক ৩৬ শতাংশ। এতে প্রতি আউন্স রুপার দাম দাঁড়িয়েছে ২৭ দশমিক ৭৮ ডলারে।

দামি ধাতু প্লাটিনামের দাম গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে বেড়েছে দশমিক ৭১ শতাংশ। এরপরও সপ্তাহ শেষে এ ধাতুটির দাম কমেছে ১ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ। এতে প্রতি আউন্স প্লাটিনামের দাম দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ১৬৫ দশমিক ২৭ ডলারে।

Facebook Comments
১ view

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি