হাকিমপুর(দিনাজপুর) প্রতিনিধি:দেশের মধ্যে হিলি একটি গুরুত্বপূর্ণ সীমান্ত ও স্থলবন্দর। এই চেকপোস্ট দিয়ে পাসপোর্টের মাধ্যমে লোকজন বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে যাতায়াত করে। আগের যে কোন সময়ের চেয়ে বর্তমানে বিজিবি ও বিএসএফের মধ্যে ভালো সম্পর্ক রয়েছে, আমরা একে অপরে কাধে কাধ মিলে নিজ নিজ দেশের জন্য কাজ করছি। ফলে আমরা যে কোন সমস্যা সমাধান করতে পারি। আমি দায়িত্ব নেয়ার পর হিলি সীমান্ত, ব্যাটালিয়ন ও বিওপি ভিজিট করেছি। বিজিবি কিভাবে দায়িত্ব পালন করছে তা দেখতে এখানে এসেছি। আগামীতে বিজিবি ও বিএসএফের মধ্যে হিলি চেকপোস্ট জিরোপয়েন্টে রিট্রিট সেরিমনি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে। তবে হিলি রেলস্টেশনে ট্রেন না থামানোর বিষয়ে আমাদের পক্ষে কোন বাঁধা নেই। রোববার দুপুর ২ টায় হিলি সীমান্তের জিরো পয়েন্ট পরিদর্শন শেষে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক মেজর জেনারেল এ কে এম নাজমুল হাসান।
এর আগে তিনি হিলি চেকপোস্টের জিরোপয়েন্টে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক মেজর জেনারেল এ কে এম নাজমুল হাসান কে বিএসএফের রায়গঞ্জ সেক্টরের ডিআইজি কুলওয়ান্ট রায় শার্মা ফুল ও ক্রেষ্ট দিয়ে অভ্যর্থনা জানান।
পরে জিরোপয়েন্টের ভারত অংশে বিএসএফের উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের সাথে সীমান্ত সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে মতবিনিময় করেন তিনি।
এসময় বিজিবি সদর দপ্তরের উর্দ্ধতন কর্মকর্তা ছাড়াও বিজিবি’র উত্তর-পশ্চিম রিজিয়ন (রংপুর) কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ মোরশেদ আলম,বিজিবি’র দিনাজপুর সেক্টর কমান্ডার কর্ণেল রাশেদ আসগর ও জয়পুরহাট- ২০ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্ণেল মো. রফিকুল ইসলাম সঙ্গে ছিলেন।