1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:২২ অপরাহ্ন

১৪ অক্টোবর থেকে ৪ নভেম্বর ইলিশ ধরা ও বিক্রি নিষিদ্ধ

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ১২ অক্টোবর, ২০২০

১৪ অক্টোবর থেকে ৪ নভেম্বর ইলিশ ধরা ও বিক্রি নিষিদ্ধ

নিজস্ব প্রতিবেদক
আগামী ১৪ অক্টোবর থেকে ৪ নভেম্বর পর্যন্ত ২২ দিন ইলিশ ধরা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে ইলিশ আহরণ, পরিবহন, বিপণন ও মজুত বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। সোমবার সচিবালয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ‘মা- ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান, ২০২০’ উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম এ তথ্য দেন।

মন্ত্রী জানান, মা ইলিশ রক্ষায় বিজ্ঞানভিত্তিক প্রজনন সময় বিবেচনা নিয়ে আশ্বিন মাসের পূর্ণিমাকে ভিত্তি ধরে মৎস্য সংরক্ষণ আইন সংশোধন করে ইলিশ আহরণ নিষিদ্ধের এ সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে।

শ ম রেজাউল করিম বলেন, বিশ্বের মোট উৎপাদিত ইলিশের ৮০ শতাংশের বেশি বাংলাদেশের নদ-নদী মোহনা ও সাগর থেকে আহরিত হয়। অন্যান্য বছরের চেয়ে অনেক সুন্দর ও বড় আকারের ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে। ইলিশ একসময় দুষ্প্রাপ্য হয়ে যাচ্ছিল, এখন মানুষের হাতের নাগালে এসেছে। এ ধারা অব্যাহত রাখতে আমরা ১৪ অক্টোবর থেকে ৪ নভেম্বর পর্যন্ত ২২ দিন মা ইলিশ ধরা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করেছি। আমরা সম্মিলিতভাবে ইলিশের মা বা জাটকা ধরার সম্ভাবনা রয়েছে এমন এলাকা চিহ্নিত করেছি।

জেলেদের সহায়তার বিষয় তুলে ধরে মন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের প্রায় পাঁচ লাখ লোক ইলিশ আহরণে সরাসরি নিয়োজিত এবং ২০-২৫ লাখ লোক ইলিশ পরিবহন, বিক্রি, জাল ও নৌকা তৈরি, বরফ উৎপাদন, প্রক্রিয়াজাতকরণ, রফতানি ইত্যাদি কাজে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত। ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুমে ইলিশ আহরণ এবং জাটকা ধরার নিষিদ্ধ সময়ে জেলেদের জীবনধারণের জন্য ভিজিএফ খাদ্য সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে জাটকা ও ইলিশ সমৃদ্ধ এলাকায়। চলতি বছর ইতোমধ্যে ইলিশ ধরা নিষিদ্ধ সময়ের আগেই দেশের ইলিশ সমৃদ্ধ ৩৬ জেলার ১৫৩ উপজেলায় মোট পাঁচ লাখ ২৮ হাজার ৩৪২টি জেলে পরিবারকে ২০ কেজি হারে মোট ১০ হাজার ৫৬৭ মেট্রিক টন খাদ্য সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।

ইলিশ আহরণ কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণের কথা জানিয়ে তিনি বলেন, কেউ গোপনে বা বিকল্প উপায়ে ইলিশ ধরলে তা সংরক্ষণ করতে হবে, সেজন্য ওইসব অঞ্চলের বরফকল বন্ধ করে দেওয়া হবে। আমরা চাই আমাদের সব মানুষ ইলিশ খাবে। বিদেশ থেকে কোনও মৎস্য আহরণের যান্ত্রিক নৌযান আসলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বাংলাদেশের জলসীমায় কোনও অবৈধ মৎস্য আহরণের নৌকা বা জলযান, তা দেশি বা বিদেশি যাই হোক আমরা কোনোভাবেই অনুমতি দেবো না।

এ সময় মৎস্য ও প্রাণিসস্পদ সচিব রওনক মাহমুদ, মৎস্য অধিদফতরের মহাপরিচালক কাজী শামস আফরোজসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

Facebook Comments
০ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি