1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:২৪ পূর্বাহ্ন

১৭ ডিসেম্বর বাগেরহাট রাজাকার মুক্ত দিবস

মো.হেলাল বাগেরহাট প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ
  • আপডেট : শুক্রবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২১
মো.হেলাল বাগেরহাট প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ দীর্ঘ ৯ মাস সংগ্রামের পর ১৯৭১ সালের ১৬ ই ডিসেম্বর অানুষ্ঠানিক ভাবে বাংলাদেশের বিজয় হয়। ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে ৯৩ হাজার সেনা সহ অাত্মসমর্পণ করেন পাক বাহিনী। কিন্তু তারপরও রাজাকারদের কবল থেকে তখনও বাংলাদেশের কিছু কিছু অঞ্চল পুরোপুরি শত্রুমুক্ত হতে পারে নি। ফলে অারো কয়েকদিন বেশি সময় লেগেছে শত্রুমুক্ত হতে।বাগেরহাট মুক্ত হয় বিজয় দিবসের পরের দিন(অথ্যাৎ-১৭ ডিসেম্বর)।কিন্তু এই অঞ্চল থেকে পাক সেনা চলে যায় ডিসেম্বরের প্রথমেই। বাগেরহাট অঞ্চলে অন্য অঞ্চলের থেকে রাজকারদের দাপট একটু বেশিই ছিলো। তৎকালীন শিক্ষামন্ত্রী  এ.কে.এম ইউসুফ এর জন্মস্থান ছিলো এই বাগেরহাট অঞ্চল এবং খুলনা অঞ্চলের রাজাকার প্রধান ছিলেন কুখ্যাত খুনি রজ্জব অালী ফকির ও ছিলো বাগেরহাটের বসিন্দা, এখানেই থাকতেন। সাথে ছিলেন  অারেক কুখ্যাত রাজাকার সিরাজ মাষ্টার এছাড়া অন্যরা তো ছিলো ই। এইদিকে বাগেরহটের অন্য সব থানা সদরের  ক্যাম্পগুলো অাগে থেকেই মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ন্ত্রনে চলে গিয়েছেছিলো । ফলে ১৫ ডিসেম্বর রাত থেকে অন্যন্য সব উপজেলার রাজাকারা বাগেরহাট ক্যাম্পে এসে জড়ো হতে লাগলো। ১৬ ডিসেম্বর ঢাকায় যৌথ বাহিনীর নিকট পাকিস্থান সেনারা অাত্মসমর্পণ করেছে এমন  শতভাগ সঠিক খবর শোনার পর রাজাকার কমান্ডার রজ্জব অালি ফকির বাগেরহাট ঢাক বাংলোর সামনে রাজাকার দের এক সভা ডাকেন। সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সবাইকে মুক্তিযোদ্ধাদের নিকট অাত্মসমর্পনের পরামর্শ পরামর্শ দেয়া হয়। পরের দিন ১৭ ডিসেম্বর দুপুর আড়াইটার দিক বাগেরহাট ডাকবাংলোতে অবস্থিত রাজাকার ক্যাম্প দখল করেন মুক্তিযোদ্ধারা এবং স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা ওড়ানো হয়। ১৮ ডিসেম্বর বাগেরহাট স্বাধীনতা উদ্দ্যানে অানুষ্ঠানিক বাগেরহাটের বিজয় হয় এবং ক্যাপেন্ট তাজুল ইসলাম এর বাহিনীর কাছে  রাজাকার রা অাত্মসমর্পণ করেন।এরপর তাদের জেলে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়। তখন রাজাকার কমান্ডার রজ্জব অালী বিষপানে অাত্মহত্যা করে। বাগেরহাট মুক্তি বা বিজয় ছিলো একপ্রকার স্বপ্ন জয়ের মতো।  যেমনটা বাঘের জঙ্গল থেকে বাঘ শিকার। রাজাকারের জন্মস্থান থেকে রাজাকার হটিয়ে এ মুক্তি যেন বিজয়ের স্বাদ অারো সুমধুর করছিলো।১৭ ই ডিসেম্বর কে বাগেরহাটের শত্রুমুক্ত দিবস হিসেবে পালন করা হয়। এই দিনেই পাক-রাজাকারের কবল থেকে রক্ষা পায় খানজাহানের বাগেরহাট। এই দিনটিকে স্বরনীয় বিজয় হিসেবে পালন করে বাগেরহাটের সর্বস্তরের মানুষ।
Facebook Comments
৮ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি