শিরোমণি ডেস্ক : ভারতীয় গণমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ অনলাইনের খবরে বলা হয়েছে, বিরতিহীন ৯ ঘণ্টার যাত্রায় ট্রেনটি গন্তব্যে পৌঁছবে। ১০টি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কোচ নিয়ে একটি ডিজেল ইঞ্জিনের মাধ্যমে এটি চলবে। জলপাইগুড়ি থেকে ঢাকার দূরত্ব ৫৩০ কিলোমিটার। এর মধ্যে বাংলাদেশ অংশে রয়েছে ৪৪৬ কিলোমিটার। এই দীর্ঘপথে থাকছে উভয় দেশের ১৫টি স্টেশন। তবে কোনো স্টেশনে ট্রেনটি থামবে না।
গত ডিসেম্বরে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর ভার্চুয়াল বৈঠকে এই রেলপথ চালুর উদ্যোগ নেয়া হয়।
২০০৮ সালের ১৪ এপ্রিল বাংলা নববর্ষের দিন প্রথম যাত্রীবাহী রেল পরিষেবা চালু হয়েছিল কলকাতা-ঢাকার মধ্যে। সেদিন চালু হয়েছিল ‘মৈত্রী এক্সপ্রেস’ ট্রেন। এরপর ২০১৭ সালের ৯ নভেম্বর দ্বিতীয় রেল পরিষেবা ‘বন্ধন এক্সপ্রেস’ চালু হয়েছিল কলকাতার সঙ্গে বাংলাদেশে খুলনার মধ্যে। এবার, ২৬ মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে চালু হচ্ছে নিউ জলপাইগুড়ি থেকে ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট পর্যন্ত তৃতীয় যাত্রীবাহী রেল পরিষেবা। তবে এখনো এই ট্রেনটির নাম ঠিক হয়নি