1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০১:৩২ অপরাহ্ন

৩’শ রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার ঘটনায় মিথ্যা মামলা

মোরশেদ আলম, পটিয়া প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ
  • আপডেট : বুধবার, ১৬ জুন, ২০২১

মোরশেদ আলম, পটিয়া প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ চট্টগ্রামের পটিয়ায় ৩শত রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার ঘটনায় অভিযুক্ত জসিম উদ্দিনের মা সামশুন নাহার সংবাদ সম্মেলনে প্রকৃত আসামীকে আড়াল করে ছেলেকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগ করেন। গতকাল বুধবার(১৬ জুন) দুপুরে পটিয়ার একটি রেস্তোরায় এক সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তিনি এ অভিযোগ করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন অভিযুক্ত জসিমের পিতা ছালামত খাঁন প্রকাশ অলি, বোন নাছিমা আকতার। লিখিত বক্তব্যে বলেন, গত ৭ই এপ্রিল রাতে পটিয়া থানার এসআই মুক্তার হোসেনসহ একদল পুলিশ পটিয়া উপজেলার ৯নং জঙ্গলখাইন ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের উজিরপুর গ্রামের মেম্বার সিরাজুল ইসলামের পুত্র নজরুল ইসলাম (সোহেল) এর বাড়িতে অভিযান চালায়। পুলিশ তল্লাশি চালিয়ে সোহেলের বসত ঘরের দু’তলায় ধানের গোলা থেকে ৩০০ রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার করে। এ সময় সোহেলের চাচা লিয়াকত আলী (বাসু) কে হেফাজত কর্মী হিসেবে গ্রেফতার করে। পুলিশ সোহেল এর ঘর থেকে বস্তাবর্তী বন্ধুকের কার্তুজ (নতুন প্যাকেট ভর্তি) উদ্ধার করে পাশ্ববর্তী আমার ঘরের ২য় তলায় নিয়ে আসে। কিন্তু পুলিশ মামলায় দেখায় যে আমার ঘর থেকে কার্তুজ গুলো উদ্ধার করেছে। এতে পুলিশ সোহেল এর কাছ থেকে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে আমার ছেলে জসীম উদ্দীনের নাম জড়িত করে। এ ব্যাপারে পুলিশ আমার ছেলে জসীমের নামে কার্তুজ গুলো উদ্ধার করেছে মর্মে থানায় মামলা দায়ের করেন। এ ঘটনার পর সোহেল কার্তুজ গুলো তাঁর বলে স্বীকার করে এবং কোথায় কার কাছে বিক্রি করবে সে গুলোর বর্ননা দিয়ে আমার ছেলে জসীমের সাথে মোবাইল ফোনে কথা বলে। যা আমার ছেলে’র মোবাইলে কথা গুলো অডিও রেকর্ড রয়েছে। আমার ছেলে মো. জসীমকে কেন জড়ানো হয়েছে তাও রেকর্ডে উল্লেখ রয়েছে। এ ব্যাপারে সোহেলকে ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করলে প্রকৃত ঘটনা বেরিয়ে আসবে। আমি এ ঘটনার প্রকৃত রহস্য উদঘাটন করে প্রকৃত দোষীদের গ্রেফতার করে শাস্তি প্রদানের দাবি জানাচ্ছি এবং আমার ছেলেকে এ মামলা থেকে অব্যাহতি প্রদানের জন্য আকুল আবেদন জানাচ্ছি। এ বিষয়ে সঠিক সুষ্ট-তদন্তের করে প্রকৃত ঘটনায় জড়িতদের আইনের আওতায় আনতে গত ১৫ জুন চট্টগ্রাম ডিআইজি ও পুলিশ সুপারের নিকট আবেদন করেছি।

Facebook Comments
১ view

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি