1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৫০ অপরাহ্ন

৯৪১ কোল্ড স্টোরেজে করোনার টিকা মজুতের প্রস্তুতি

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২০

ভারতের কলকাতায় এসে গেছে পরীক্ষামূলক কোভ্যাকসিন। আগামী সপ্তাহেই ট্রায়াল শুরু করতে চলেছে নাইসেড। পাশাপাশি চলছে টিকা সরবরাহের চ্যানেল এবং স্টোরেজ তৈরি রাখার কাজ। রাজ্যজুড়ে ভ্যাকসিনের জন্য মোট ৯৪১টি কোল্ড স্টোরেজ রয়েছে।

এদিক থেকে দেশের মধ্যে অন্যতম সেরা স্থান পশ্চিমবঙ্গের। পর্যাপ্ত টিকা মজুতের ব্যবস্থার পাশাপাশি প্রয়োজনে সেগুলি আধুনিকীকরণের ভাবনা রয়েছে স্বাস্থ্যদপ্তরের। কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে এব্যাপারে প্রস্তুতি শুরু করার নির্দেশ এসেছে। কারণ, সাপ্লাই চ্যানেল এবং স্টোরেজ—দু’টি ক্ষেত্রেই পরিকাঠামো না থাকলে টিকা পৌঁছে দেওয়া সম্ভব নয়।

রাজ্যের প্রস্তুতি খতিয়ে দেখতে আজ, শুক্রবার বৈঠকে বসতে চলেছে মুখ্যসচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন স্টিয়ারিং কমিটি। তার ২৪ ঘণ্টা আগে স্কুল অব ট্রপিক্যাল মেডিসিনে ভ্যাকসিন নিয়ে জরুরি আলোচনায় বসে রাজ্য সরকার গঠিত করোনা টাস্ক ফোর্স।

চেয়ারম্যান স্বাস্থ্য সচিব নারায়ণস্বরূপ নিগমের নেতৃত্বে হওয়া সেই বৈঠকে হাজির ছিলেন নাইসেড, ট্রপিক্যাল মেডিসিন, স্বাস্থ্যদপ্তর, কলকাতা পুরসভার শীর্ষ আধিকারিক এবং বিশেষজ্ঞরা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু) এবং ইউনিসেফের প্রতিনিধিরাও তাতে অংশ নেন।

সূত্রের খবর, আলোচনায় টিকা স্টোরেজের তাপমাত্রা সুনিশ্চিত করার উপর জোর দেওয়া হয়েছে। জাতীয় টিকাকরণ কর্মসূচির অংশ হিসেবে রাজ্যে ১০ থেকে ১১টি ভ্যাকসিন দেওয়া হয়। ৯৪১টা স্টোরেজ পয়েন্টে সেগুলি রাখা থাকে। করোনা টিকার জন্য সেগুলিকে প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এর পাশাপাশি ওয়াক-ইন-রেফ্রিজারেটর, ওয়াক-ইন কুলার রাখার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।কোন টিকা প্রথমে ছাড়পত্র পাবে তা এখনও স্পষ্ট নয়।

বিভিন্ন দেশের সংস্থা ট্রায়াল চালাচ্ছে। তাদের তৈরি ভ্যাকসিন সংরক্ষণের উপযোগী তাপমাত্রাও ভিন্ন ভিন্ন। স্বাস্থ্যদপ্তর সূত্রে খবর, সেকথা মাথায় রেখেই বৈঠকে হাজির কোল্ড চেইন অফিসারদের উদ্যোগী হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। দামি এবং আধুনিক ফ্রিজ সহ আরও কী কী পরিকাঠামো লাগবে, সেগুলির তালিকা জমা দিতে বলেছেন স্বয়ং স্বাস্থ্যসচিব। সেই বুঝে স্টোরেজগুলির আধুনিকীকরণ করা হবে। চলবে ইলেক্ট্রনিক মনিটারিংও।

Facebook Comments
২ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি