1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৫৩ অপরাহ্ন

প্রচণ্ডকে নেপালের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে

শিরোমণি ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২২

আর্ন্তজাতিক ডেস্ক: নেপালের প্রেসিডেন্ট বিদ্যা দেবী ভান্ডারি সিপিএন-মাওবাদী নেতা পুষ্পকমল দাহাল প্রচণ্ডকে দেশটির নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন। খবর এনডিটিভির।

গত ২০ নভেম্বর নেপালের জাতীয় ও প্রাদেশিক নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে কোনো দলই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পাওয়ায় জোট সরকার গঠিত হচ্ছে।

রোববার (২৫ ডিসেম্বর) এক প্রতিবেদনে বলা হয়, নেপালের প্রেসিডেন্টের কার্যালয় থেকে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সংবিধানের ৭৬ (২) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী পুষ্পকমল প্রচণ্ডকে নেপালের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে।

 

 

প্রতিবেদনে বলা হয়, সাবেক প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা ওলির নেতৃত্বাধীন বিরোধী সিপিএন-ইউএমএল, সিপিএন-মাওবাদী কেন্দ্র, রাষ্ট্রীয় স্বতন্ত্র পার্টি (আরএসপি) এবং কয়েকটি ছোট দল এক বৈঠকে পুষ্পকমলের নেতৃত্বে সরকার গঠনে সম্মত হয়েছে।

জোটের সঙ্গে সমঝোতা অনুযায়ী সরকারে প্রথম আড়াই বছর প্রধানমন্ত্রী থাকবেন তিনি। এরপর জোটসঙ্গী ও প্রধান বিরোধী দল ইউএমএলের একজন নেতা বাকি আড়াই বছরের জন্য প্রধানমন্ত্রী হবেন।

নেপালে হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভসের সদস্য সংখ্যা ২৭৫। সেখানে ১৬৫ জনের সমর্থন পেয়েছে নতুন জোট সরকার। তার মধ্যে সিপিএন-ইউএমএলের ৭৮ জনের সমর্থন পেয়েছে নতুন জোট সরকার। দাহালের দল সিপিএন-এমসির ৩২ জনের সমর্থন রয়েছে। আরএসপির ২০ জন, আরপিপির ১৪ জন, জেএসপির ১২ জন, জনমত দলের ৬ জন এবং নাগরিক উন্মুক্তি পার্টির ৩ জনের সমর্থন রয়েছে।

সিপিএন-ইউএমএলের সাধারণ সম্পাদক শঙ্কর পোখারেল বলেন, ‘সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হয়েও নেপালি কংগ্রেস সরকার গড়তে পারেনি। এখন দাহালের নেতৃত্বে সিপিএন-ইউএমএলের নতুন সরকার গড়তে সিদ্ধান্ত হয়েছে।’

গত ১৮ ডিসেম্বর নেপালের প্রেসিডেন্ট বিদ্যা দেবী ভান্ডারি রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে সরকার গঠনে ২৫ ডিসেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিলেন।

Facebook Comments
০ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি