মহিরি রঞ্জন বশ্বিাস ,ফুলতলা প্রতিনিধি,দৈনিক শিরোমণিঃ
আমাদরে ঋতুচক্রে বশৈাখ মাস এলইে শুরু হয় প্রচণ্ড গরম। আর এই গরমে প্রাণ জুড়ানো শতিল বাতাস পতেে বাংলার গ্রামে গঞ্জে পরবিশে বান্ধব তালপাখার কোন জুড়ি নইে। গ্রামীণ জীবনে গরমকালে এখনো তালরে পাখা ভুমকিা অপরহিরসিীম । আধুনকি বজ্ঞিানরে অগ্রপতরি যুগে পাখার বকিল্প অনকে যন্ত্ররে আবষ্কিার হলওে শতিল বাতাশরে জন্য তাল পাখার জুড়ি নইে । গ্রামে ও শহরে বদ্যিুৎ না থাকলে বাড়ে এই তাল পাখার কদর । তাইতো প্রবাদ আছে “আমার নাম তালরে পাখা শীতকালে ভাই দইেনা দখো, গ্রীষ্মকালে প্রাণরে সখা । আবার এ নয়িে গান ও রচতি হয়ছেে তোমার হাত পাখার বাতাশে আমার প্রণ জুড়য়িে আসে ।
গরকাল আসলে ই গ্রামে গঞ্জে হাটে বাজারে দোকান পাটে বশৈাখী মলো সহ বভিন্নি মলোয় এই তাল পাখা বক্রিয় করতে দখো যায় । এছাড়া কাধঁে করে ফরেি করে ও তাল পাখা বক্রিয় করতে দখো যায়।
তমেনি এক জন তাল পাখা বক্রতো যশোর অভয়নগর শদ্দিপিাশার ঈমান আলী । সারা বছর কাঁচা মাল বচোকনোর কাজ করলওে গরমরে সময় আসলইে বভিন্নি গ্রামে ঘুরে ঘুরে তালে পাখা বক্রিয় করে । পাখা বক্রিতো ঈমান আলী বলনে আমি মাহাজনরে থকেে পাখা পইকারি কনিে নয়িে আন।ি আমাপদরে গ্রামে শদ্দিপিাশা তালরে পাখা তরৈী কারখানা আছে সখোনে মাহাজনরো অভয়নগর , দঘিলয়িা এলাকা খকেে প্রতটিি তাল পাতা ডাগুরসহ ৫ থকেে ৭ টাকা দরে কনিে । ডাগুরগুলোকে ফড়েে একটি তালরে ড়াগুরে দুইটি করে পাখা হয় । তারপর পাখার আকারে গোল করে কটেে পানতিে ভজিয়িে ও রোদে শুকানোর পর সুতা ও বাঁশরে শলাতে রং সলোই করে পাখা তরৈি করা হয়।
প্রতটিি পাখাতরৈী তে গড়ে ১০ থকেে ১২ টাকা খরচ পড়।ে পাইকারদরে কাছে বক্রিি করনে ১২ থকেে ১৫ টাকায়। এ পশোয় পুরুষরে পাশাপাশি নারীরাও সমান তালে কাজ করছ।ে এখন থকেে মাহাজন রা কনিে নয়িে দশেরে বড় বড় শহর গুলোতে তা চালান করে । এক এক টি পাখা খুচরা ২৫ থকেে ৩৫ টাকা বক্রিয় করা হয়ে থাকে ।