শেখ তোফাজ্জেল হোসেন খুলনা সিটি প্রতিনিধি,দৈনিক শিরোমণিঃ খানজাহান আলী থানা যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত মোঃ দিদারুল ইসলাম লাভলুর বাড়ীতে সন্ত্রাসীদের হামলা, থানায় অভিযোগ দেয়া সত্বেও পুলিশ কাউকে আটক করতে পারেনি। লাভলুর পরিবারের সকলেই নিরাপত্তাহীনতায় ভুগিতেছে। এজাহার সূত্রে জানা গেছে ৮ জুন দিবাগতরাত পৌনে ৩ টায় আড়ংঘাটা থানার তেলীগাতি মধ্যপাড়া ক্লাবমোড় এলাকার যুবদল নেতা মরহুম লাভলুর স্ত্রী মমতাজ বেগম তার ২ মেয়ে নিয়ে ঘরে ঘুমন্তাবস্থায় অজ্ঞাত সন্ত্রাসীরা দরজা জানালার উপর ইট পাটকেল নিক্ষেপ করে, এতে জানালার গ্লাসের কাঁচ ভেঙ্গে ঘরের ভিতরে ঘুমিয়ে থাকা তাঁর বড় মেয়ে সুমাইয়া ইসলামের গায়ের উপর পড়ে। এসময় তারা ভয়ে আতংকিত হয়ে আত্মচিৎকার করতে থাকলে পার্শ¦বর্তী লোকজন এসে দেখতে পায় তাদের ঘরের জানালা দরজা ভাংগা এবং অজ্ঞাত সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়।পূর্বেও ঘরের উপর ইট পাটকেল নিক্ষেপ, ফলন্ত গাছ কেটে ফেলাসহ বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিসাধন করে সন্ত্রীরা। এঘটনায় ৯ জুন আড়ংঘাটা থানায় মরহুম লাভলুর স্ত্রী মমতাজ বেগম অজ্ঞাত নামা আসামী দিয়ে একটি অভিযোগ দায়ের করেন। আড়ংঘাটা থানা পুলিশ এ পর্যন্ত ঘটনার সাথে জড়িত কোন আসামীতে গ্রেফতার করতে পারেনি। এঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে ঘটনার সাথে জড়িতদের গ্রেফতারপূর্বক দৃষ্টিান্তমুলক শাস্তির দাবী জানিয়েছেন খুলনা মহানগর বিএনপি’র সভাপতি ও সাবেক এমপি নজরুল ইসলাম মঞ্জু, সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মনিরুজ্জামান মনি, দৌলতপুর থানা বিএনপির সভাপতি মোঃ মোশাররফ হোসেন, খানজাহান আলী থানা বিএনপির সভাপতি মীর কায়সেদ আলী, মহানগর বিএনপি সহ সভাপতি শেখ ইকবাল হোসেন, মহানগর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-সম্পাদক অধ্যক্ষ তরিকুল ইসলাম, দৌলতপুর থানার সাধারণ সম্পাদক মোঃ সিরাজুল হক নান্নু, খানজাহান আলী থানা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এনামুল হাসান ডায়মন্ড, মুন্সি আব্দুর রব, আবু সাঈদ হাওলাদার আব্বাস, মোঃ আলমগীর হোসেন, অধ্যাপক ওয়াহিদুজ্জামান, রফিকুল ইসলাম শুকুর, কাজী মিজানুর রহমান, শেখ আব্দুস সালাম মোল্যা সোহরাব হোসেন, শেখ হাসিবুল হাসান, মোল্যা সোহাগ হোসেন, মোল্যা সোলায়মান হোসেন, ইমদাদ হোসেন, মোঃ কামরুল ইসলাম, বিল্লাল হোসেন, আলহাজ্ব শেখ আল আমিন, হেলাল শরিফসহ বিএনপি ও তার সকল অংগ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।