1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:৪৭ পূর্বাহ্ন

সাভারে উপজেলা চেয়ারম্যানের সাঁকো, জনমনে স্বস্তি

রেদোয়ান হাসান সাভার,ঢাকা প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ
  • আপডেট : শুক্রবার, ১৮ জুন, ২০২১
রেদোয়ান হাসান সাভার,ঢাকা প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ
 বছরের পর বছর ধরে সাভারের কর্ণপাড়া খালের ওপর এক বাঁশের সাঁকোতে কষ্ট করে যাতায়াত করতেন দুই পাড়ের প্রায় ৪ হাজার মানুষ। তবে তাদের কষ্ট লাঘবে এগিয়ে আসেন উপজেলা চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল আলম রাজীব। তার ব্যক্তিগত উদ্যোগে খালের ওপর বানানো হয় বাঁশ-কাঠের লম্বা সেতু। এতে যাতায়াতের স্বস্তি ফিরেছে আশপাশের হাজারো মানুষের জীবনে।স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্রে জানা যায়, উপজেলার নামা গুন্ডা ও টানগেন্ডা এলাকায় বেশিরভাগ মানুষই শ্রমিক অধ্যুষিত। এই দুই এলাকার মাঝখান দিয়েই বয়ে চলেছে কর্ণপাড়া খাল। দূরত্ব ১৪০ ফিটের হলেও পাড়াপাড়ের সুবিধা না থাকায় যেনো যোজন দূরত্ব ছিলো দুই এলাকার বাসিন্দাদের। খালের দুই পাড়ের বাসিন্দাদের এক হতে হতো নানা দুর্ভোগ ও ভয়ের মধ্য দিয়ে। তবে সম্প্রতি এই দুর্ভোগ শেষ করে দিয়েছেন সাভারের উপজেলা চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল আলম রাজীব। খালের দুই পার এক করতে নিজস্ব অর্থায়নে বাঁশ-কাঠ দিয়ে প্রায় ১৪০ ফুট সাঁকো বানিয়ে দিয়েছেন তিনি। এতে স্বস্তি প্রকাশ করেছেন এলাকাবাসী। নামা গেন্ডা এলাকার বাসিন্দা নুর মোহাম্মদ বলেন, স্থানীয় এলাকাগুলোর মানুষ এই খালের ওপর দিয়ে খুব কষ্ট করে যাতায়াত করতো। একটা বাঁশের যে সাঁকো ছিলো তাতে হরহামেশাই দুর্ঘটনা ঘটতো। অসুস্থ রোগী, বৃদ্ধ ও শিশুদের পার হওয়া ছিলো কঠিন কাজ। তবে সেতুটি করার কারণে এখন পাড় হওয়া সহজ হয়ে গেছে।স্থানীয় পরিবেশ আন্দোলনকর্মী রাহাত আবিদ বলেন, গত ১০-১৫ বছর ধরেই দেখেছি একটা বাঁশ ফেলে দুই পাড়ের মানুষ যাতায়াত করতো। খালের পানি দূষিত ও দুর্গন্ধযুক্ত ছিলো। এসব পানির ছিটা লাগলেও খোসপাঁচড়া হয়ে যেতো। সেতুতে পার হতে গিয়ে মাঝে মাঝেই মানুষ ছিটকে নিচে পড়ে যেতো। এখন টেকসই সাঁকো হওয়ায় সকলের দুর্ভোগ কমে গেলো।এ বিষয়ে সাভার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল আলম রাজীব বলেন, কাঠের সাঁকো তৈরি করায় গ্রামের মানুষের দুর্ভোগ ও ভোগান্তি কমেছে। অচিরেই সরকারি উদ্যোগে সড়কটি চলাচলের উপযোগীকরাসহ একটি ব্রিজ নির্মাণ করা হবে।
Facebook Comments
১২ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি