মোঃ ইকবাল হোসেন ,শার্শা উপজেলা প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ
কোভিড (১৯) করোনা থামিয়ে দিয়েছে গোটা পৃথিবীকে থামেনি কেবল এনজিও কর্মির গতি!থামেনি ডক্টর মোহাম্মদ ইউনুসের আবিষ্কৃত মাক্রোক্রেডিড সিস্টেমর উচ্চ সুদিও ঋনের কিস্তি আদায়। সারাদেশের ন্যয় যশোরের শার্শায় এনজিও কর্মিরা লকডাউন উপেক্ষা করে বাড়ি বাড়ি গিয়ে করছে কিস্তি আদায়। খোজ নিয়ে দেখা যায় শার্শা উপজেলার বিভিন্ন স্থানে গড়ে উঠেছে প্রায় অর্ধশত এনজিও-র শাখা অফিস।যার শতভাগ এনজিওই লোন দেন চড়া সুদে,তার মধ্যে বেশিভাগ প্রতিষ্ঠিত এনজিও গ্রামিন ব্যাঙ্ক,ব্রাক, আশা,পল্লি-দারিদ্র,সিও,প্রাইম,সোসাল,শিশু নিলয়,আদ্-দীন সহ আরও অনেকে এনজিওই লকডাউন অমান্য করে বাড়ি বাড়ি গিয়ে কিস্তি আদায় করছে। গত বছর লকডাউনের শুরুতে সরকারি আদেশ অমান্য করে কিস্তি আদায়ের শির্শে রয়েছে শিশু নিলয় এনজিও। লকডাউনে কর্মহীন মানুষ যেখানে দুবেলা খেতেই পারছেনা কিস্তি দিবে কিভাবে?শাার্শার বাগআঁচড়ার টেংরার সাফিয়া খাতুন,ইমাদুল ইসলাম ও কাকন গণমাধ্যমকে বলেন তাদের কাছে চাপ দিয়ে কিস্তি নিয়েছে উল্লেখিত এনজিও-র কর্মিরা।প্রশ্ন তুলেছেন শার্শার সুধিসমাজ,ও প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করে বলেন,দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে সংকটাপন্ন অবস্থায় আত্তহত্যার মত ভুল সিদ্ধান্ত নিতে পারে গরিব দীন মজুরেরা।
১৮ views