1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:২৭ পূর্বাহ্ন

কেশবপুরে ওএমএস এর চাল ও আটা বিক্রি

ঝন্টু কেশবপুর যশোর প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ
  • আপডেট : শনিবার, ৩১ জুলাই, ২০২১
ঝন্টু কেশবপুর যশোর প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ
যশোরের কেশবপুরে কঠোর বিধিনিষেধের মধ্যেও স্বল্প আয়ের মানুষের খাদ্যের মৌলিক চাহিদা পূরণে ন্যায্যমূল্যে খোলা বাজারে ওএমএস এর চাল ও আটা বিক্রয় কার্যক্রম শুরু হয়েছে। কেশবপুরে খোলা বাজারে ন্যায্য মূল্যে প্রতিদিন ১ হাজার ২শ’ পরিবারের কাছে ৫ কেজি চাল ও ৫ কেজি আটা বিক্রি করা হচ্ছে। প্রতি কেজী চাউলের দাম ৩০ টাকা, আটার দাম ১৮ টাকা। অনেক মধ্যবিত্ত শ্রেণির পরিবারকে ন্যয্য মূল্যে চাল ও আটা কিনতে দেখা যায়। করোনা কালে এসব পরিবার অর্থ সংকটে পড়েছেন বলে জানান।  কেশবপুর শহর এলাকার অনেক চেনা জানা  লোকজন ডিলারের কাছ থেকে ন্যায্যমূল্যে আটা ও চাল কেনার জন্য দির্ঘ লাইনে বৃষ্টির পানি উপেক্ষা করে  দাঁড়িয়ে ছিলেন। তাদের একটাই দাবি চাল ও আটা চাই বাড়িতে ছেলে মেয়ে পিতা মাতা না খেয়ে আছে। সাকাল থেকে লাইনে দাড়িয়ে আছি বৃষ্টিজল উপেক্ষা করে শুধুমাত্র  চাল ও আটার জন্য।  কালার পাশায় যে ভাবে মানুষ দাড়িয়ে আছে ঘন্টার পর ঘন্টা ধরে। আজ শনিবার সকালে  কেশবপুর কালার পাশা নামক স্থানে এবং কেশবপুর চাউলপট্টি এলাকায় এসব খাদ্য সামগ্রী বিক্রি করা শুরু হয়। এ ছাড়া কেশবপুর প্রেসক্লাবেরর সামনে  দেওয়া হচ্ছে। কেশবপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের অফিসের একটি সূত্র জানায়, ৪ জন ডিলারের প্রত্যেককে দেড় টন চাল ও একটন আটা বিক্রির জন্য দেয়া হয়। এই সল্প পরিমান চাল ও আটা দ্রুত বিক্রি হয়ে যায় বলে জানান ডিলার ওহাদিুজ্জামান বিশ্বাস,ডিলার জয় চন্দ্র সাহা, স্বপন ব্যানাজী। মানুষের  যে চাপ তাহা আরো অনেক চাউল, আটার দরকার। কেশবপুর নাগরিক সমাজের সভাপতি অ্যাডভোকেট আবু বকর সিদ্দিক জানান, ‘কেশবপুর পৌর শহরে প্রায় ৫ হাজার শ্রমজীবী মানুষ রয়েছেন। তাদের এখন কাজকর্ম নেই। এজন্য করোনা মহামারির সময় প্রতিটি পরিবারকে বিনা মূল্যে খাদ্য সরবরাহ জরুরি। এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণির জন্য কম মূল্যে আরও বেশি পরিমানে চাল,আটা বিক্রি করতে হবে।’ এ ছাড়া সাবেক জাতীয় পাটির নেতা এ্যাড ভকেট  আঃ মজিদ বলেন এই লকডাউনের ফলে বিশেষ করে বাজারে খেটে খাওয়া মানুষের  অভাব চরমআকারে দেখা দিয়েছে। কেশবপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার এম এম আরাফাত হোসেন জানান,‘ করোনাকালে এখন লকডাউন চলছে। এজন্য কেশবপুর শহরের ৪টি স্থানে বিশেষ ব্যবস্থায় কম মূল্যে চাল ও আটা বিক্রি করা হচ্ছে।’
Facebook Comments
১৪ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি