1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:৫৩ পূর্বাহ্ন

ই-অরেঞ্জের বিরুদ্ধে ১১০০ কোটি টাকা আত্মসাতের মামলা

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ১৭ আগস্ট, ২০২১

দেশীয় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জ শপের বিরুদ্ধে এক হাজার ১০০ কোটি টাকা প্রতারণামূলকভাবে আত্মসাতের অভিযোগে মামলা করেছেন ভুক্তভোগীরা। মামলায় ই-অরেঞ্জের ৫ কর্মকর্তাসহ সব মালিককে আসামি করা হয়েছে।

এর আগে, গতকাল রাতে ই-অরেঞ্জের সাবেক ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক ও সংসদ সদস্য মাশরাফি বিন মর্তুজা ভুক্তভোগীদেরকে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য মামলা করার কথা বলেছিলেন।

মঙ্গলবার (১৭ আগস্ট) বিকেলে ই-অরেঞ্জের বিরুদ্ধে মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেন গুলশান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল হাসান।

তিনি বলেন, মো. তাহেরুল ইসলাম নামে এক ভুক্তভোগী বাদী হয়ে ই-অরেঞ্জের বিরুদ্ধে মামলা করেন। মামলা নম্বর-১৪। মামলায় তিনি ই-অরেঞ্জের ৫ কর্মকর্তাসহ সব মালিককে আসামি করেছেন।

আসামিরা হলেন- সোনিয়া মেহাজাবিন, মাসুকুর রহমান, আমানুল্লাহ, বিথী আক্তার, কাওসার ও ই-অরেঞ্জের সব মালিক। তবে প্রতিষ্ঠানটিতে কতজন মালিক রয়েছে তা উল্লেখ করা হয়নি মামলায়।

মামলায় উল্লেখ করা হয়, গত ২৮ এপ্রিল থেকে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের পণ্য কেনার জন্য টাকা দেওয়া হয়। যা একটি নির্দিষ্ট মেয়াদের পর ই-অরেঞ্জ কোম্পানির ডেলিভারি দেওয়ার কথা ছিল। এ শর্তেও বারবার নোটিশের নামে ভুক্তভোগীদের পণ্য ডেলিভারি না করে প্রতারণা করে যাচ্ছে।

‘ভুক্তভোগীরা ই-অরেঞ্জের অফিসে গিয়ে ডেলিভারি দেয়ার কথা বললে অফিসে কর্মরত কর্মকর্তারা ও মালিকপক্ষ জানান কিছুদিনের মধ্যে পণ্যগুলো ডেলিভারি হবে কিন্তু আজ পর্যন্ত কোনও পণ্য ডেলিভারি না করে এক লাখ ভুক্তভোগীদের প্রায় ১১০০ কোটি টাকা প্রতারণামূলকভাবে আত্মসাৎ করেছে।’

মামলায় আরও উল্লেখ করা হয়, করোনাকালীন ভুক্তভোগীদের কষ্টার্জিত অর্থের নিশ্চয়তা না দিয়ে ই-অরেঞ্জ তাদের মালিকানা পরিবর্তনের নামে ধোঁয়াশা সৃষ্টি করছে। নতুন মালিক ও পুরাতন মালিকের কোনো তথ্য ভুক্তভোগীদের সামনে প্রকাশ করা হচ্ছে না।

এছাড়াও আসামিরা সবধরনের অফিসিয়াল কার্যক্রম বন্ধ করে গা ঢাকা দিয়েছে বলেও মামলায় উল্লেখ করা হয়।

এর আগে, গতকাল সোমবার রাতে ই-অরেঞ্জ শপের গ্রাহকরা রাজধানীর মিরপুরে মাশরাফি বিন মর্তুজার বাসার সামনে বিক্ষোভ করলে মাশরাফি বলেন, ‘ই-অরেঞ্জের সঙ্গে আমার ছয় মাসের চুক্তি ছিল। সেটা শেষ হয়েছে। আমি এখন এটির সঙ্গে নেই। তবুও একজন গ্রাহক বলছে, তাদের পাশে আমাকে থাকতে হবে। আইনগত জায়গায় খুব বেশি কিছু করার নেই। তবুও সাধারণ মানুষের কারণে কথা বলেছি। আমি প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি, তাদের পাশে দাঁড়াব।’

ই-অরেঞ্জ শপের বিরুদ্ধে কোটি টাকার অর্ডার নিয়ে পণ্য ডেলিভারি না দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। আর সেই টাকা ও পণ্যের দাবিতে মাশরাফি বিন মর্তুজার বাসার সামনে বিক্ষোভ করেন ভুক্তভোগীরা।

এই ক্রিকেটার বলেন, ‘আমানউল্লাহ যিনি এটার সিইও, তার সঙ্গে ভুক্তভোগীদের সামনে লাউড স্পিকারে কথা বলেছি। তিনি বলেছেন তাদের মালিকানা চেঞ্জ হয়েছে, তাই তারা সময়মতো ডেলিভারি দিতে পারেনি। ১৯ তারিখ থেকে তারা পর্যায়ক্রমে ডেলিভারি দেয়া শুরু করবে। তবে আমি ভুক্তভোগীদের সঙ্গে শেষ পর্যন্ত আছি।’

Facebook Comments
১ view

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি