1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১০:৩৬ অপরাহ্ন

রোনালদোর গোলের পরও হারল ম্যানইউ

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১

রেকর্ড ছোঁয়ার ম্যাচে শুরুতেই জালের দেখা পেলেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। কিন্তু দারুণ শুরুর পর পথ হারিয়ে ফেলল তার দল ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। পরিণত হলো ১০ জনের দলে। একজন বেশি থাকার সুবিধা কাজে লাগিয়ে তাদের চেপে ধরল ইয়াং বয়েজ। তুলে নিল স্মরণীয় এক জয়।

২০২১-২২ চ্যাম্পিয়ন্স লিগের উদ্বোধনী দিন মঙ্গলবার ঘরের মাঠে ‘এফ’ গ্রুপের ম্যাচটি ২-১ গোলে জিতেছে সুইজারল্যান্ডের দল ইয়াং বয়েজ।

ম্যাচজুড়েই আধিপত্য ছিল সুইজারল্যান্ডের ক্লাব ইয়াং বয়েজের। পুরো ম্যাচে মাত্র দুটি শট নেয় ইউনাইটেড, তাও ম্যাচের ২৫ মিনিটের মধ্যে। এর পর শুধু ইয়াং বয়েজের আক্রমণই সামলাতে হয়েছে তাদের। স্বাগতিক দলটি ম্যাচে শট নিয়েছে ১৯টি, যার মধ্যে লক্ষ্যে ছিল ৫টি।

অথচ এ ম্যাচটি ছিলো রোনালদোর রেকর্ডছোঁয়া ম্যাচ। চ্যাম্পিয়নস লিগ ইতিহাসে রিয়াল মাদ্রিদ কিংবদন্তি ইকার ক্যাসিয়াসের সমান ১৭৭ ম্যাচ খেলার কৃতিত্ব অর্জন করেন তিনি। মাত্র ১৩ মিনিটের মাথায় গোল করে নিজের রেকর্ডের ম্যাচটি আরও উজ্জ্বল করেন পর্তুগিজ তারকা।

স্বদেশি সতীর্থ ব্রুনো ফার্নান্দেসের ক্রস থেকে বল পান রোনালদো। প্রায় ৮ গজ দূর থেকে নেয়া শটে পরাস্ত হন ইয়াং বয়েজের গোলরক্ষক। যার সুবাদে চ্যাম্পিয়নস লিগের সর্বোচ্চ গোলদাতা রোনালদোর গোল সংখ্যা বেড়ে হয় ১৩৫টি। এছাড়া ২০০৯-১০ আসরের পর এবারও টুর্নামেন্টের প্রথম গোলটি করেন তিনি।

তবে এর পর থেকেই পেছাতে থাকে ইউনাইটেড আর তাদের চেপে ধরে ইয়াং বয়েজ। ম্যাচের ২৫ মিনিটের সময় অবশ্য একটা প্রচেষ্টা চালান রোনালদো। সেটি সফল হয়নি। এর মিনিট দশেক পর ইউনাইটেডকে বিপদে ফেলেন অ্যারন ওয়ান বিসাকা, বিপজ্জনক ফাউলে সরাসরি দেখেন লাল কার্ড।

দশজনের দলে পরিণত হওয়ার পর নেতিবাচক পরিকল্পনা ঢুকে যান ইউনাইটেড কোচ ওলে গানার সুলশার। প্রথমে মিডফিল্ডার জেডন সাঞ্চোকে তুলে নামান ডিফেন্ডার ডিয়োগো দালোতকে। পরে দ্বিতীয়ার্ধে আরেক মিডফিল্ডার ডনি ফন ডি বিকের জায়গায় নামান আরেক ডিফেন্ডার রাফায়েল ভারানকে।

অথচ তখনও ১-০ গোলে এগিয়ে ছিল ইউনাইটেড। তাদের রক্ষণাত্মক হয়ে পড়ার কৌশল দেখে আক্রমণের তেজ আরও বাড়ায় ইয়াং বয়েজ। যার সুফল মেলে ম্যাচের ৬৬ মিনিটে গিয়ে। ডান দিক থেকে আসা বলে ম্যাচে সমতা ফেরান মৌমি এনগামালেও।

ম্যাচে সমতা চলে আসার পর যেখানে গোলের জন্য রোনালদোর মাঠে থাকা ছিলো জরুরি, সেখানে উল্টো ৭৩ মিনিটের সময় তাকে তুলে নেন ইউনাইটেড কোচ। নামান জেসে লিনগার্ডকে। আর এ সিদ্ধান্তই কাল হয় দলের জন্য। কেননা দ্বিতীয় গোলে সরাসরি দায় ছিলো লিনগার্ডের।

দুই দল আর গোলের দেখা না পাওয়ায় মনে হচ্ছিল, ১-১ সমতায়ই শেষ হবে ম্যাচ। তখনই আসে চমক। নির্ধারিত সময় শেষে অতিরিক্ত যোগ করা সময়ের পঞ্চম মিনিটে গোলরক্ষককে ব্যাকপাস দিতে গিয়ে প্রতিপক্ষ খেলোয়াড়ের পায়ে তুলে দেন লিনগার্ড।

পুরোপুরি ফাঁকায় সেই বল পেয়ে গোল করতে কোনো ভুল হয়নি থিওসন সেবাচুর। এ গোলের সুবাদেই ইউনাইটেডকে হারানোর তৃপ্তি নিয়ে মাঠ ছাড়ে ইয়াং বয়েজ।

Facebook Comments
১ view

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি