1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:২১ অপরাহ্ন

ইভ্যালি-ধামাকাসহ ৪ ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের ইক্যাব সদস্যপদ স্থগিত

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২১

ইভ্যালি-ধামাকাসহ ৪ ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের সদস্যপদ স্থগিত করেছে ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ই-ক্যাব)। একই সঙ্গে ভোক্তা ও বিক্রেতার অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ১৬টি প্রতিষ্ঠানকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।

এ বিষয়ে আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে ইক্যাব।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ই-ক্যাবের সদস্য প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কয়েকটির নামে বিভিন্ন ধরনের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ই-ক্যাব অভ্যন্তরীণ ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়। ভোক্তা ও বিক্রেতাদের করা অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ১৬ প্রতিষ্ঠানকে ভিন্ন ভিন্ন অভিযোগে কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদান করেছে। এর মধ্যে অভিযোগের বিষয়ে জবাব না দেওয়া, অথবা সন্তোষজনক জবাব না দেওয়ার কারণে চারটি প্রতিষ্ঠানের সদস্যপদ স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ করা হয়েছে, সেগুলো হলো—অর্থ আত্মসাৎ, ক্রেতা ও সরবরাহকারীদের অভিযোগ নিষ্পত্তি না করা, ই-ক্যাবের কারণ দর্শানো ও সতর্কীকরণ পত্রের জবাব না দেওয়া, ই-ক্যাবের পাঠানো অভিযোগের সমাধান না করা, ‘ডিজিটাল কমার্স নির্দেশিকা ২০২১’ প্রতিপালন না করা এবং এমএলএম ব্যবসা পরিচালনা করা।

এতে বলা হয়েছে, অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠানের মধ্যে নয়টি প্রতিষ্ঠানের কেউ কেউ তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ অস্বীকার করেছে। কেউ কেউ অভিযোগ নিষ্পত্তি এবং ডিজিটাল কমার্স পরিচালনা নির্দেশিকা-২০২১ মেনে চলার প্রতিশ্রুতিসহ সময় চেয়েছে। তাই, নয়টি প্রতিষ্ঠানকে পর্যবেক্ষণে রেখে অধিকতর তদন্ত চলছে। সন্তোষজনক সমাধান না হলে তাদের বিষয়ে অনুরূপ সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে।

এ ছাড়া ই-ক্যাব জানিয়েছে, ক্রেতা-ভোক্তারা কোনো প্রতিষ্ঠান দ্বারা প্রতারিত হয়ে থাকলে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে অভিযোগ করতে পারেন।

সংগঠনটি জানিয়েছে, বর্তমান পরিস্থিতিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ, বাংলাদেশ ব্যাংক, বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনসহ বিভিন্ন সরকারি তদন্ত সংস্থাকে ই-ক্যাব অব্যাহতভাবে সহযোগিতা করে আসছে।

Facebook Comments
১ view

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি