আলোচিত ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ইভ্যালির কর্তারা বিভিন্ন মামালায় বর্তমানে জেলে রয়েছেন। এদিকে ইভ্যালির হয়ে গ্রাহকদের সাথে প্রতারণার দায় যদি প্রতিষ্ঠানটির আলোচিত ফেস শিল্পী তাহসান ও শবনম ফারিয়ার থাকে তবে তাদেরও আইনের আওতায় আনা হতে পারে বলে জানিয়েছে ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট(সিআইডি)।
সোমবার (১১ অক্টোবর) সকালে এক সংবাদ সম্মেলনে সিআইডি এ কথা জানায়।
এই বছরের জুনে বড় অঙ্কের বেতনে ইভ্যালির প্রধান জনসংযোগ কর্মকর্তা হিসেবে যোগ দেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। কিন্তু ইভ্যালির এমডি রাসেলকে গ্রেফতারের পর জানা যায়, শবনম ফারিয়ার বেতনের অধিকাংশই রয়ে গেছে বকেয়া। তিনি আর এই প্রতিষ্ঠানের সাথে নেই।
গত ১০ মার্চ অনলাইনে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ‘ইভ্যালি’র ‘ফেইস অব ইভ্যালি’ (শুভেচ্ছাদূত) ঘোষণা করা হয় তাহসানকে। তিনি শুভেচ্ছাদূত হওয়ার পরের মাস থেকে প্রতিষ্ঠানটি বিতর্কিত কর্মকাণ্ড ও গ্রাহকের পণ্য সময়মতো পৌঁছে না দিতে পারায় তোপের মুখে পড়তে থাকে। সবদিক বিবেচনা করে মে মাসের মাঝামাঝি সময় ইভ্যালি থেকে স্বেচ্ছায় সরে যান তাহসান।