1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:১৮ অপরাহ্ন

যশোর শিক্ষাবোর্ডে অডিট বন্ধ ও সাদা কাগজে সই নেয়ার ঘটনায় তোলপাড়

জেমস আব্দুর রহিম রানা, যশোর জেলা প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ
  • আপডেট : শুক্রবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২১
জেমস আব্দুর রহিম রানা, যশোর জেলা প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ যশোর শিক্ষাবোর্ডে একের পর এক যখন চেক জালিয়াতির ঘটনা ধরা পড়ছে তখন অডিট বন্ধের নির্দেশ দিলে বহুল আলোচিত চেয়ারম্যান ড. মোল্লা আমির হোসেন। একই সাথে বোর্ডের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সাদা কাগজে সই সাক্ষর নেয়ার অভিযোগ উঠেছে। এনিয়ে বোর্ড ক্যাম্পাসজুড়ে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। এরই মধ্যে ২৫টি চেকের মাধ্যমে অনন্ত ৫ কোটি টাকা তুলে নেয়ার ঘটনা ধরা পড়েছে। অডিট কার্যক্রম অব্যাহত রাখা হলে আরও মোটা দাগের দুর্নীতি ফাঁস হবে-সেই ভয়ে অডিট বন্ধ করলেন চেয়ারম্যান-এমন অভিযোগ করা হচ্ছে।যশোর শিক্ষাবোর্ড কর্মচারী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান বাবলু গণমাধ্যমকে জানান, চেয়ারম্যান মোল্লা আমির হোসেন ৩দিনের ছুটি পার করেও অনন্ত ৫দিন কর্মস্থলে অনুপস্থিত ছিলেন। আজ বৃহস্পতিবার তিনি বোর্ডে এসে আড়াই ঘন্টা অবস্থান করেন। এ সময় তিনি ফোনে অডিট বিভাগের কর্মকর্তাদের অডিট কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ দেন। একই সাথে হিসাব শাখার কার্যক্রমও বন্ধ করে দিয়েছেন। একই সময়ে তার অনুসারী কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মাধ্যমে সাদা কাগজে বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা- কর্মচারীকে সই করতে বাধ্য করেছেন। তার এই কর্মকাণ্ডে সবার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে দুর্নীতির প্রমাণাদিপত্র নষ্ট বা উধাও করার পায়তারা চলছে। যদিও সাক্ষর গ্রহণকারীরা বলছেন দুর্নীতির সাথে জড়িতদের বিচারের দাবি জানাতে সই নেয়া হয়েছে। তবে জোর জবরদস্তির কোন ঘটনা ঘটেনি।তবে এই বক্তব্যের বিরোধীতা করে অনেকে অভিযোগ করেছেন তারা সাদা কাগজে সই দিতে বাধ্য হয়েছেন। জোর করে সই নেয়া হয়েছে। কেন এবং কি কারণে তা জানতে চাইলে তারা উত্তেজিত হয়ে অশালীন আচারণ করেছেন।এঘটনায় বিভিন্ন মহলে তোলপাড় ‍সৃষ্টি হয়েছে।এরআগে প্রথম দফায় বিভিন্ন নাম সর্বস্ব প্রতিষ্ঠানের সিল-প্যাড ব্যবহার করে চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে বোর্ড ও যশোরের একটি প্রতারকচক্র আড়াই কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়। বিষয়টি যশোর দুদক তদন্ত করছে।দুদক সূত্রের দাবি এই দুর্নীতির টাকা কোন কোন ব্যাংক হিসাবে লেনদেন হয়েছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। টাকার শেষ গন্তব্য তারা খুঁজে বের করতে কাজ করছেন।এর কয়েকদিন পর আরও আড়াই কোটি টাকার চেক জালিয়াতি ফাঁস হয়ে পড়ে। সূত্র বলছে, চক্রের সদস্য হিসাব শাখার আব্দুস সালামকে দিয়ে অজ্ঞাত স্থান থেকে দুই দফায় ৩০ লাখের কিছু বেশি টাকা বোর্ডে জেমা করানো হয়েছে। তাবে বলির পাঠা করে সংঘবদ্ধ চক্রটি পার পাওয়ার চেষ্টা করেছে বলে অভিযোগ খোদ বোর্ডের একাধিক সূত্রের।বোর্ডের সিংহভাগ কর্মকর্তা-কর্মচারী অভিযোগে বলেছেন ঢাকায় তদ্বির মিশন থেকে চেয়ারম্যান ও তার অনুসারীদের এমন আচারণে তাদের মনে নানা শঙ্কার সৃষ্টি হয়েছে। ‘দুদককে ম্যানেজ হয়ে গেছে’ এমন শঙ্কা তাদের।এদিকে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপুমনি জানিয়েছেন এবিষয়ে মন্ত্রণালয় থেকে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
Facebook Comments
৩ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি