1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:৩০ অপরাহ্ন

সেতুর উপর সাঁকো বানিয়ে পারাপার

মোশারফ হোসেন লিটন সুনামগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ
  • আপডেট : শনিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২১

মোশারফ হোসেন লিটন সুনামগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ পাকা সেতুর উপর নড়বড়ে বাঁশের সাঁকো। এই সাঁকো দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হতে হয় তিন ইউনিয়নের প্রায় অর্ধলক্ষাধিক মানুষকে। দোয়ারাবাজার উপজেলার মান্নারগাঁও ইউনিয়নের পুটিপুশি গ্রামের প্রধান সড়কে এই সেতুটির অবস্থান। ২০১৯ সালে ২৯ জুলাই দ্বিতীয় দফা বন্যায় ধসে পড়ে পুটিপুশি সেতু। সেই থেকে প্রায় দুই বছর অতিবাহিত হয়ে গেলেও সেতুটি পুননির্মাণের কোনো উদ্যোগ নেয়নি এলজিইডি কর্তৃপক্ষ। এতে সীমাহীন ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে পথচারী ও স্থানীয় বাসিন্দাদের।স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, জেলা শহরের সাথে দোয়ারাবাজার উপজেলার তিন ইউনিয়নের মানুষের যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম পুটিপুশি গ্রামের সড়ক। এই সড়কটি জেলা শহর থেকে সরাসরি দোয়ারাবাজার উপজেলার মান্নারগাঁও ইউনিয়নের আমবাড়ি-পুটিপুশি হয়ে সুরমা নদীর পাড়ে নূরপুর সিএনজি স্টেশনে এসে থেমেছে। উপজেলার মান্নারগাঁও, সুরমা, লক্ষ্মীপুর ও বোগলাবাজার ইউনিয়নের মানুষ এই সড়ক দিয়ে জেলা শহরে প্রতিনিয়ত আসা যাওয়া করে থাকে। সড়কের পুটিপুশি ব্রিজটি ধসে যাওয়ার পর থেকে বিকল্প কোনো যোগাযোগ ব্যবস্থা না থাকায় চলাচলের একমাত্র ভরসা সেতুর উপর বাঁশের সাঁকো। নড়বড়ে সাঁকো দিয়ে গাড়ি পারাপার করতে গিয়ে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে।স্থানীয় বাসিন্দা লিটন দাস জানান, সেতুটি ধসে পড়ার পর থেকে আমরা কীযে কষ্টের মধ্যে আছি তা এদিক দিয়ে আসা যাওয়া না করলে বুঝা যাবেনা। সময়মতো কর্মস্থলে যাওয়া যায় না। রোগী নিয়ে হাসপাতালে যেতে বিড়ম্বনায় পড়তে হয়।সিএনজি চালক রাসেল মিয়া জানান, প্রায় দুই বছর ধরে ঝুঁকি নিয়ে বাঁশের সাঁকো দিয়ে নূরপুর সিএনজি স্টেশনের গাড়ি পারাপার করতে হচ্ছে। নড়বড়ে সাঁকো হওয়ায় বেশ কয়েক বার গাড়ি খালের পানিতে পড়েছে। আমরা খুব অসুবিধার মধ্যে আছি।মান্নারগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্য দীপক দাস জানান, পুটপুশি ব্রিজ ধসে যাওয়ার পর উপজেলা পিআইও অফিস, এলজিইডি অফিস ও স্থানীয় সংসদ সদস্য মুহিবুর রহমান মানিক মহোদয়কে আমি অবহিত করেছি। সাময়িক চলাচলের সুবিধার্থে এলাকাবাসীকে নিয়ে ব্রিজের উপর বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করা হয়েছে। উপজেলা এলজিইডি অফিসের প্রকৌশলীরা সরেজমিনে এসে দেখে গেছে এবং কিছুদিন আগে সয়েল টেস্ট করে গেছে। জানতে পেরেছি ব্রিজটি এখন টেন্ডারের প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। ব্রিজটি দ্রুত পুনঃনির্মাণের দাবি জানাই।এ ব্যাপারে জানতে সুনামগঞ্জ এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মাহবুব আলমের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমি ব্যস্ত আছি। পরে কথা বলবো।

Facebook Comments
২ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি