মোঃ আব্দুর রহিম বেনাপোল প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ মাদক ব্যাবসা ও মাদক সেবনের শীর্ষে রয়েছে যশোরের শার্শা ও সাদিপুর ভবের বের বেনাপোলের সীমান্তবর্তী গ্রামগুলো। শার্শা বেনাপোল সীমান্তবর্তী এলাকায় সাদিপুর,ভবেরবেড়,বেনাপোল রেলওয়ে স্টেশন,কাগজপুকুর, পোড়াবাড়ি নারায়ণপুর,বড় আচড়া,বারিপোতা,বিভিন্ন গ্রাম এখন মাদকের আখড়াই পরিনিত হয়েছে।উঠতি বয়সের যুবকেরা বেশিই।ফলে যৌন হয়রানি ও শিশু ধরর্ষনের মত ঘটনাও ঘটছে,অধিক মুনাফা ও সহজে সাদিপুর দিয়ে আনতে পারাই মাদক ব্যাবসায়ীরা রাতারাতি আঙ্গুল ফুলে কলাগাছে রূপ নিয়েছে। সাদিপুরে কিছু প্রভাবশালী লোক রাত তখন তিনটা বাজে হাতে রামদা ও নিয়ে প্রতিটি মোড়ে মোড়ে বসে থাকেন গ্রামবাসীর সবার চোখে দেখেন কিছু বলতে পারেন না তাদের কাছে গ্রামবাসী অসহায় কিছু বলতে গেলে গ্রাম ছাড়তে হবে। এসব এলাকার মধ্যে সব থেকে মাদক আমদানির ৫ টি সীমান্তবর্তী গ্রাম,বেনাপোল ভবের বের,সাদিপুর ও পুরাতন মাদক ব্যাবসায়ীদের আখড়া হওয়াতে বেনাপোল হাইরোডে যুবকেরা মোটরসাইকেল রেখে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে সেবন করছে এইসব মাদক।বিক্রি করার জন্য মহিলারা ছদ্মবেশে রাস্তায় ঘুরাফেরা করেন।বেনাপোল পোর্ট থানার ইনচার্জ মামুন খানের নেতৃত্বে কয়েকদিনের মধ্যে বেশকিছু মাদক জব্দ করা হয়েছে । কিন্তু মাদকের গড ফাদারে ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকেই যাচ্ছে।আইন প্রয়োগকারী কাছে গ্রামবাসীর জোরালো দাবি উক্ত গ্রামগুলো থেকে মাদকের শিকড় তুলি ফেলানোর জন্য। অনেকেই বলছেন বিভিন্ন এলাকার চিহ্নিত মাদক ব্যাবসায়ী ও মাদকের আখড়ার খবর পুলিশ প্রশাসন সবই জানেন,অথচ কেন নীরব ভূমিকা পালন করছেন তা বোধগম্য নয়। মাদক নিয়ন্ত্রনে থানা পুলিশের কি ভুমিকা রয়েছে জানতে চাইল বেনাপোল পোর্ট থানার ওসি মামুন খান জানান,মাদক নিয়ন্ত্রনে আমাদের অভিযান সর্বদা অব্যাহত রয়েছে,তাছাড়া জনগণের সাথে মিশে সহজে খোঁজ খবর নেয়ার উদ্দেশ্যেই বিট পুলিশিংয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে।মাদক সেবন ও ব্যাবসায়ীদের বিরুদ্ধে জনগনকে পলিশের হয়ে কাজ করার আহবান করেন তিনি।
২ views