1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১২:৩৮ অপরাহ্ন

রাঙামাটিতে ইউপিডিএফ নেতা জ্ঞানময় চাকমা অস্ত্রসহ আটক

ডেস্করিপোর্ট দৈনিক শিরোমণিঃ
  • আপডেট : বুধবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২২

নির্মল বড়য়া মিলন, স্টাফ রিপোর্টার, দৈনিক শিরোমণিঃ রাঙামাটি রিজিয়নের ঘাগড়া আর্মি ক্যাম্প এর বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে নানিয়ারচর থেকে ক্যাপ্টেন গাজী হত্যা মামলার চার্জশীট ভুক্ত আসামী ইউপিডিএফ (মুল)এর কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক, ব্লাক প্যান্থার প্লাটুনের সক্রিয় সদস্য চাঁদা কালেক্টর জ্ঞানময় চাকমা (৫২) কে আটক করেছে সেনাবাহিনী। ১৮ জানুয়ায়ী মধ্য রাতে নানাচিয়ার উপজেলার দূর্গম হাজীছড়ি থেকে তাকে আটক করা হয়। এসময় তার কাছ থেকে একটি দেশীয় তৈরী শর্ট গান, মেগাফোন, ৩টি মোবাইল ফোন, জাতীয় পরিচয়পত্র ও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র উদ্ধার করেছে সেনাবাহিনী। অপারেশন পরিচালনার সময় সেনাবাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে তার সাথে থাকা শসস্ত্র দেহরক্ষীরা পালিয়ে যায়। আটক ব্যাক্তির নাম জ্ঞানময় চাকমা হলেও তার একাধিক ছদ্ম নাম রয়েছে। সে কখনো প্রগতি চাকমা, কখনো কানোগো চাকমা আবার কখনো পরিত্রাণ, জিদং বা গম্ভীর নামে পরিচিতি।

তার স্থায়ী ঠিকানা নাচিয়ারচর উপজেলা বুড়িঘাট এলাকা বলে জানা গেছে। ১৬-১৭ বছর বয়সে প্রগতি চাকমা পরিচয়ে শান্তিবাহিনীতে যোগদান করে। ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর শান্তিচুক্তির পর শান্তিবাহিনী আত্মসমর্পন করলেও আটক জ্ঞানময়/প্রগতি চাকমা শসস্ত্র অবস্থায় আত্মগোপনে চলে যায়। এবং পরবর্তীতে পিসিজেএসএস এ যোগদান করে সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে লিপ্ত হয়ে পড়ে। ২০০৩ সালের শুরুর দিকে নানিয়ারচর উপজেলার ঘিলাছড়ি এলাকায় সাব পোষ্ট পরিচালক হিসেবে ইউপিডিএফ’র সশস্ত্র গ্রুপে যোগদান করে। ঘিলাছড়ি এলাকার সাব পোষ্ট পরিচালক ও প্লাটুন কমান্ডার হিসেবে থাকাকালীন ২০০৬ সালে সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন নুরুল গাজী হত্যায় সরাসরি নেতৃত্ব দেয় বলে জিজ্ঞাবাদে সে জানিয়েছে। ২০০৬ সালের ২৭ ডিসেম্বর নানিয়ারচ থানায় দায়ের হওয়া হত্যা মামলায় ছদ্ম নাম ব্যাবহারকারী জ্ঞানময় ওর উপর প্রগতি চাকমা চার্জশীটভুক্ত ৬নং আসামী। তার বিরুদ্ধে রাঙামাটির লংগদু ও নানিয়ারচর থানায় খুন, গুম, অপহরণের অভিযোগে একাধিক মামলা রয়েছে বলে পুলিশ সূত্রে জানাগেছে। ২০০৬ সাল থেকে পালাতক জ্ঞানময় চাকমা পুলিশের তালিকায় মোষ্ট ওয়ান্টেড আসামী হওয়া সত্ত্বেও খুন, অপহরণ এবং চাঁদাবাজী চালিয়ে আসছিলো। অবশেষে মঙ্গলবার মধ্য রাতে সেনাবাহিনীর বিশেষ কৌশলের কাছে পরাস্ত হয়ে অস্ত্রসহ আটক হয়। পরে তাকে নানাচিয়ারচর থানা পুলিশে ন্যাস্ত করে সেনাবাহিনী।

Facebook Comments
১৩ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি