1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ০২:০০ পূর্বাহ্ন

ভারতে খোলাবাজারে বিক্রি হবে করোনার ভ্যাকসিন

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২২

শুরু থেকেই ভারতে করোনা ভ্যাকসিন দেওয়া নিয়ে রয়েছে নানা জটিলতা। ভ্যাকসিন পেতে ভোর থেকে লাইনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষার পাশাপাশি নানা দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে সাধারণ নাগরিকদের। এ অবস্থায় ভ্যাকসিন খোলাবাজারে বিক্রির পরিকল্পনা দেশটির সরকারের। তবে তার জন্য আরও ৬ মাস অপেক্ষা করতে হবে।

ভারতীয় গণমাধ্যম জানায়, বর্তমানে শর্তসাপেক্ষে হাসপাতাল ও ক্লিনিকে মিলছে করোনা ভ্যাকসিন। দীর্ঘ দিন ধরেই আলোচনা চলছিল খোলাবাজারে কোভিড-১৯ টিকা বিক্রি নিয়ে। এর পর গত ১৯ জানুয়ারি এ সংক্রান্ত বিশেষজ্ঞ কমিটি কোভিড ভ্যাকসিন বিক্রির সিদ্ধান্তে সায় দেয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল ডিজিসিআই ঘোষণা দিয়েছে, এবার খোলাবাজারেও পাওয়া যাবে করোনা ভ্যাকসিন।

এর আগে খোলাবাজারে বিক্রির অনুমোদন পাওয়ার জন্য গত বছরের ২৫ অক্টোবর ড্রাগস কন্ট্রোলার জেনারেল অব ইন্ডিয়ার কাছে আবেদন করেন সেরাম ইনস্টিটিউট অব ইন্ডিয়ার (এসআইআই) অধিকর্তা প্রকাশ কুমার সিং। এর পর সপ্তাহ দুয়েক আগে ভারত বায়োটেকের পূর্ণ সময়ের অধিকর্তা ভি কৃষ্ণা মোহন এ বিষয়ে যাবতীয় তথ্য জমা দেন। সেই তথ্যের ভিত্তিতে খোলা বাজারে বিক্রির জন্য আবেদন চাওয়া হয়।

বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য সাংবাদিক জানিয়েছিলেন, জরুরি ভিত্তিতে এবং কয়েকটি শর্ত মেনে দেশের প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য বিক্রি করা যাবে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন।

তিনি জানান, সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন (সিডিএসসিও) এ সংক্রান্ত নিয়ম সংশোধন করেছে। তবে শুধুমাত্র ভারতে তৈরি কোভিশিল্ড ও কোভ্যাক্সিনকেই এ ক্ষেত্রে অনুমোদন দিয়েছে ডিজিসিআই। সেই সঙ্গে জানানো হয়েছে, খোলা বাজরে বিক্রি করার জন্য এই দুটি ভ্যাকসিনের দামও বেঁধে দেওয়া হয়েছে। তবে কয়েকটি প্রক্রিয়া শেষে শর্তসাপেক্ষে মিলবে এই ভ্যাকসিন। যদিও কবে থেকে এবং কী কী শর্ত মেনে বিক্রি করা যাবে, তা এখনো জানানো হয়নি।

সরকারি কর্মকর্তাদের উদ্ধৃত করে পিটিআই জানায়, ভ্যাকসিন সহজলভ্য করতে খোলা বাজারে প্রতিষেধকের দাম বেঁধে রাখার জন্য ন্যাশনাল ফার্মাসিউটিকাল প্রাইজিং অথরিটিকে (এনপিপিএ) নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ভ্যাকসিনের দাম বেঁধে দিতে এনপিপিএকে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে বলা হয়েছে। প্রতিটি ডোজের দাম বেঁধে রাখা হতে পারে ২৭৫ টাকায়। সঙ্গে বাড়তি সার্ভিস চার্জ হিসেবে ১৫০ টাকা যোগ করা যেতে পারে।

যদিও ভারত বায়োটেকের কোভ্যাক্সিনের প্রতিটি ডোজের দাম বেসরকারি ক্ষেত্রে পড়ছে ১ হাজার ২০০ টাকা। যেখানে কোভিশিল্ডের প্রতিটি ডোজের সর্বোচ্চ মূল্য ৭৮০ টাকা। ভারতে এই দুটি ভ্যাকসিন জরুরি ভিত্তিতে ব্যবহারের জন্য অনুমোদন পেয়েছে। কোভিশিল্ড দেওয়া হচ্ছে শুধু প্রাপ্তবয়স্কদের।

Facebook Comments
১ view

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি