মন্ত্রী আরও বলেন, করোনাকালেই আমরা ৪০ হাজার লোক নিয়োগ দিয়েছি। মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালগুলো আমরা সার্বক্ষণিকভাবে চালু রেখেছি। স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস বন্ধ হলেও মেডিকেল কলেজগুলোতে আমরা বন্ধ করিনি। করোনা চিকিৎসায় এক মাসে এক হাজার বেডের হাসপাতাল তৈরি করেছি, যেখানে ২৫০টি আইসিইউ।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, দেশে যা কিছু উন্নয়ন হয়েছে, সব শেখ হাসিনার উদ্যোগে হয়েছে। স্বাস্থ্য খাতে যত উন্নয়ন দেখতে পাচ্ছি, করোনা নিয়ন্ত্রণে সফলতা, টিকা ও চিকিৎসায় সফলতা, সব তার নির্দেশনা আর সহযোগিতায় করতে সক্ষম হয়েছি।
তিনি বলেন, আজ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালেও বেশ কয়েকটি নতুন সেবা আমরা উদ্বোধন করতে পেরেছি। অনেক চিকিৎসা দিয়েছে এ হাসপাতাল। ১ হাজার ৩৫০ বেডের এ হাসপাতালে দেড়শ করোনার শয্যা আছে। এখানে করোনার চিকিৎসাও হচ্ছে, পাশাপাশি নন-করোনা রোগীদের চিকিৎসা হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, আমি যখন প্রতিমন্ত্রী ছিলাম, তখন একবার এই হাসপাতালে এসেছিলাম। সে সময় হাসপাতালটিতে খুবই খারাপ অবস্থা ছিল। এখন উর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণসহ বেশ উন্নতি হয়েছে। ৮০০ শয্যা থেকে সাড়ে তেরশ শয্যায় উন্নীত হয়েছে হাসপাতালটি।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. লোকমান হোসেন মিয়া, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এবিএম খুরশীদ আলম, সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. খলিলুর রহমানসহ আরও অনেকে।