1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১১:০৪ অপরাহ্ন

মাদকসংশ্লিষ্টতায় চাকরি হারিয়েছেন ১০৬ পুলিশ সদস্য

রিপোর্টার
  • আপডেট : রবিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২২

দুই বছরে মাদকের সঙ্গে জড়িত থাকার দায়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ১০৬ সদস্য চাকরি হারিয়েছেন। একই সঙ্গে উচ্চপদস্থ কাউকে সন্দেহ হলে তাকেও ডোপ টেস্টের আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছে ডিএমপি।

২০২০ সালের জুলাই থেকে পুলিশ সদস্যদের ডোপ টেস্ট শুরু করে ডিএমপি। পর্যায়ক্রমে সন্দেহভাজন সব পুলিশ সদস্যকে ডোপ টেস্ট করা হয়। ২৭ মাসে পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের ১১৩ জনকে ডোপ টেস্টে পজিটিভ বলে শনাক্ত করা হয়। তাদের মধ্যে ১০৬ জন মাদকাসক্ত বলে প্রমাণিত হওয়ায় চাকুরিচ্যুত করা হয়েছে। বাকি সাতজনের বিষয়টি আপিল পর্যায়ে আছে বলে ডিএমপির একটি সূত্র নিশ্চিত করেছেন।

এ বিষয়ে ডিএমপি কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম বলেছেন, মাদক কারবারিদের সঙ্গে মেলামেশা এবং পারিবারিক অশান্তির কারণে পুলিশের এসব সদস্য মাদকের দিকে ঝুঁকে পড়েন। মাদকসেবন করা সবাইকে পর্যাপ্ত সুযোগ দেওয়া হয়েছে। ডেকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছে মাদকাসক্ত কি না, চিকিৎসা লাগবে কি না। তারা যদি বলতো ভুল হয়ে গেছে আমাদের একটা সুযোগ দেন বা ঠিক হওয়ার জন্য ছুটি দেন তাহলে তাদের সংশোধনের সুযোগ দিতাম।

ডিএমপি কমিশনার বলেন, তারা অস্বীকার করেছে তারা মাদকাসক্ত নয়। কিন্তু আমরা পরীক্ষা করে পজিটিভ পেয়েছি। সেক্ষেত্রে তাদের চাকরিচ্যুত করা ছাড়া আর কোনো উপায় নেই। এখন পর্যন্ত যাদের ডোপ টেস্ট করা হয়েছে তারা কনস্টেবল থেকে উপপরিদর্শক পদমর্যাদার।

তিনি বলেছেন, উচ্চ পদের কারো বিষয়ে সন্দেহ হলে তাদেরও টেস্টের আওতায় নিয়ে আসা হবে। তবে কেউ মাদকাসক্ত থাকার বিষয়টি স্বীকার করলে সংশোধনের সুযোগও রয়েছে। আমাদের পুরো একটা ডিপার্টমেন্টই আছে এটা দেখার জন্য। একজন ডিসি মাদকাসক্ত হলে তাকে যদি চাকরিচ্যুত করতে হয় সেটা আমার ক্ষমতার বাইরে। আমি শুধু রিপোর্ট দিতে পারি। তবে এ রিপোর্টটা পাঠাতে আমাকে বাধা দেওয়ার কারো এখতিয়ার নেই।

Facebook Comments
০ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি