1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:৩৫ অপরাহ্ন

বিষধর খৈয়া কোবরা উদ্ধারের পর সুন্দরবনে অবমুক্ত খৈয়া কোবরা

মেহেদি হাসান নয়ন বাগেরহাট প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ
  • আপডেট : সোমবার, ২৮ মার্চ, ২০২২
মেহেদি হাসান নয়ন বাগেরহাট প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ উদ্ধারের পর সুন্দরবনে অবমুক্ত খৈয়া কোবরা বাগেরহাটের এক মৎস্যঘের থেকে একটি বিষধর খৈয়া কোবরা বা ইণ্ডিয়ান কোবরা সাপ উদ্ধার করা হয়েছে। সাপটির বৈজ্ঞানিক নাম ‘নাজা নাজা’। আর বাংলাদেশের স্থানীয় নাম খড়মপায়া বা খইয়া গোখরা। উদ্ধারের পর অক্ষত অবস্থায় সাপটিকে সুন্দরবনে অবমুক্ত করা হয়। সোমবার (২৮ মার্চ) বিকালে বিষধর সাপটিকে সুন্দরবন পূর্ব বিভাগের করমজল বন্যপ্রাণি প্রজনন কেন্দ্র এলাকায় অবমুক্ত করেছে বন বিভাগ। এর আগে রোববার বিকালে বাগেরহাট সদর উপজেলার গোটাপাড়া গ্রামে একটি মৎস্যঘেরে জালে আটকা পড়ে ওই সাপটি। সুন্দরবন পূর্ব বিভাগের করমজল বন্যপ্রাণি প্রজনন কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আজাদ কবির জানান, মৎস্যঘেরে সাপটি জালে আটকা পড়ার পর স্থানীয় লোকজন সেটাকে উদ্ধার করে। এর পর গ্রাম পুলিশের সহায়তায় সাপটিকে সুন্দরবন পূর্ব বিভাগের বাগেরহাট কার্যালয়ে নিয়ে আসে। এই কর্মকর্তা আরও বলেন, সোমবার সাপটি করমজলে আনা হলে তারা জাল কেটে সাপটিকে বের করে সুন্দরবনে অবমুক্ত করে। সাপটি অক্ষত রয়েছে,বিষধর এই সাপটির নাম খৈয়া কোবরা,যার বৈজ্ঞানিক নাম নাজা নাজা। এ ধরনের কোবরা ভারতীয় উপমহাদেশের স্থানীয় এবং এটি ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ এবং দক্ষিণ নেপাল জুড়ে পাওয়া যায়। ভারতের কাশ্মীরের কিছু অংশ ছাড়াও আসাম রাজ্যে পাওয়া যায়। এর কামড়ে শ্বাসকষ্ট বা কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের মত বিপদ দেখা দেয়। দেহে দ্রুত বিষ ছড়িয়ে যায়। দংশনের পরে পনের মিনিট এবং দুই ঘন্টার মধ্যে বিষক্রিয়ার লক্ষণগুলি প্রকাশিত হতে পারে।
Facebook Comments
২ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি