প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতের পর একটি ছবি টুইটার হ্যান্ডেল থেকে তিনি একটি পোস্ট দেন। আদানি এতে লিখেছেন, ‘বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পেরে অত্যন্ত সম্মানিত। বাংলাদেশ নিয়ে তাঁর যে দৃষ্টিভঙ্গি, তা অত্যন্ত সাহসী এবং অনুপ্রেরণা দেয়।’
ঝাড়খন্ডের বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহের কথা উল্লেখ করে আদানি তাঁর টুইটে লিখেছেন, ‘বিজয় দিবস, অর্থাৎ ২০২২ সালের ১৬ ডিসেম্বরের মধ্যে আমরা বাংলাদেশে গোড্ডা বিদ্যুৎ প্রকল্পের মাধ্যমে আমরা বাংলাদেশে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
প্রসঙ্গত, আদানি গ্রুপের অন্যতম সহযোগী সংস্থা আদানি পাওয়ার ঝাড়খন্ড রাজ্যের গোড্ডা এলাকায় একটি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করেছে। এই কেন্দ্র থেকেই বাংলাদেশকে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হবে। ঝাড়খন্ড থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য আলাদা একটি সঞ্চালন লাইন তৈরি করেছে আদানি পাওয়ার।
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনায় আদানি গ্রুপ বাংলাদেশের কোন কোন খাতে নতুন করে বিনিয়োগের প্রস্তাব দিয়েছে জানতে চাইলে সালমান এফ রহমান বলেন, গৌতম আদানি তাঁদের বন্দরটি বাংলাদেশকে ব্যবহারের প্রস্তাব দিয়েছেন। আমরা এখন কলম্বো বা সিঙ্গাপুর হয়ে পণ্য পাঠিয়ে থাকি। তিনি ট্রান্সশিপমেন্টের জন্য আদানির বন্দর ব্যবহার করতে বললেন।