1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:০৫ পূর্বাহ্ন

শীতের পোশাকে জমে উঠেছে খুলনার ফুটপাত

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ১ ডিসেম্বর, ২০২০

শীতের পোশাকে জমে উঠেছে খুলনার ফুটপাত

খুলনা প্রতিনিধি : শীত কড়া নাড়ছে। হঠাৎ ঠান্ডা পড়ায় প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছেন খুলনাবাসী। ফুটপাত ও বিপণিবিতানের ব্যবসায়ীরাও শীতের পোশাকের দিকে ঝুঁকে পড়েছেন। ক্রেতা সমাগম বাড়ছে মার্কেটগুলোতে। ফুটপাতের দোকানগুলোতে শীতের পোশাক কিনতে উপচেপড়া ভিড় দেখা যাচ্ছে। খুলনার নিক্সন মার্কেট, অভিজাত শপিং মল ও নিউমার্কেটসহ রব শপিং, সোহরাওয়ার্দী মার্কেট, খুলনা বিপণিসহ সদরের বিভিন্ন মার্কেট, পিকচার প্যালেস ও ডাকবাংলো মোড়সহ আশপাশের এলাকার ফুটপাত, দৌলতপুরের আফসানা ম্যানশন, মোর্ত্তজা ম্যানশন, সাফিন ফ্যাশন, ডি-রেক্স, শিহাব ফ্যাশন, অমি শপিং মল, আঁচল ফ্যাশন, মেসার্স সংসার, সেফ অ্যান্ড সেভসহ ফুটপাতে শীতের কাপড়ের ব্যবসা বেশ জমে উঠেছে। বিপণিগুলোতে পুরুষ, মহিলাসহ শিশুদের সব বাহারি রঙ আর বিভিন্ন আধুনিক ডিজাইনের শীতের পোশাক তোলা হয়েছে।
শিহাব ফ্যাশনের মালিক এম.এম জসিম বলেন, ইতোমধ্যে রাতে বেশ শীত পড়তে শুরু করেছে। তাই দোকানে শিশু, মহিলা ও পুরুষদের জন্য রুচিশীল শীতের পোশাক তুলতে হয়েছে। ক্রেতার চাপ বাড়ছে, বেচাকেনায় ভালো সাড়া মিলছে।
হঠাৎ শীত পড়ায় শীতের পোশাকের চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে। ফুটপাতের দোকানগুলোতে ইতোমধ্যেই ক্রেতা সমাগম বাড়ছে। জমজমাট হয়ে উঠেছে বেচাকেনা। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্কদের কাপড়-চোপড় কেনার চাহিদা সবচেয়ে বেশি। ফুটপাতের দোকানগুলোতে ৮০ থেকে ২৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে শীতের নানা পোশাক।
ফুটপাতের ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর জানান, চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জ বাজার থেকে বেলের সামগ্রী এনেছেন। এক বেলে ২০০ থেকে ৩০০টি কাপড় থাকে। যার দাম ১২ থেকে ১৪ হাজার টাকা। তবে কাপড়ের ধরনের ওপর গাইটের দাম নির্ভর করে। এ বছর বেচাকেনা মোটামুটি ভালোই চলছে।
ব্যবসায়ী আমিনুল বলেন, আমি আগে শিশুদের ছোট হাফপ্যান্ট বিক্রি করতাম। হঠাৎ ঠান্ডা পড়ার কারণে দোকানে শিশুদের ফুলহাতা গেঞ্জি, ফুটপ্যান্ট, ট্রাউজারসহ মেয়েদের পোশাক তুলেছি। বেচাবিক্রি ভালো হচ্ছে।
দৌলতপুর ম্যাচিং কর্ণারের মালিক আবুল হোসেন বলেন, টুকটাক করে শাড়ি, থ্রিপিস, ওড়না বিক্রি করতেন। কিন্তু ঠান্ডার কারণে এখন তিনি তুলেছেন শীতের কম্বল, মেয়েদের সোয়েটার, ব্লেজারসহ শিশুদের পোশাক। তিনি বলেন, ইতোমধ্যে পাতলা কম্বল বিক্রি হচ্ছে। শীতের কাপড়ের বেচাকেনাও সন্তোষজনক। তার দোকানে ১শ’ টাকা থেকে ২ হাজার টাকা দামের শীতের কাপড় আছে।
কম্বল কিনতে আসা ক্রেতা তানিয়া খাতুন অভিযোগ করে বলেন, বাজারে কম্বলের দামে ভিন্নতা রয়েছে। একই কম্বল একেক দোকানে একেক দাম। শীতের শুরুতে কম্বলের দাম একটু বেশি নিচ্ছে।
শীতের কাপড় কিনতে আসা ক্রেতা দেবজানী ঘোষ অর্থি বলেন, ঠান্ডা পড়ায় শীতের পোষাক কিনতে এসেছি। এসব দোকানে সাধ্যের ভেতর অনেক ভালো মানের কাপড় পাওয়া যায়। নতুন কাপড়ের দোকানে গরম কাপড়ের দাম একটু বেশি। কিন্তু পুরাতন কাপড়ের দোকানে কম মূল্যে তা পাওয়া যায়। দামও হাতের নাগালে।

Facebook Comments
৬ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি