1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ০১:২৮ পূর্বাহ্ন

নওগাঁয় আত্মহত্যার প্ররোচনা মামলায় এক যুবকের সাত বছর সশ্রম কারাদন্ড

রাশেদুজ্জামান নওগাঁ জেলা প্রতিনিধি
  • আপডেট : বুধবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২২
নওগাঁ প্রতিনিধি ঃ নওগাঁর বদলগাছী উপজেলায় একজন কিশোরীকে (১৭) আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার দায়ে বকুল হোসেন (৩৮) নামের এক যুবককে সাত বছরের সশ্রম কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক মেহেদী হাসান তালুকদার এ রায় ঘোষণা করেন।
একই সঙ্গে ওই যুবককে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। বকুল হোসেন বদলগাছী উপজেলার গোপালপুর গ্রামের মকবুল হোসেনের ছেলে। রায় ঘোষণার সময় তিনি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০০৭ সালের ৭ জুন বদলগাছী উপজেলার একজন কিশোরীকে একটি আমবাগানে একা পেয়ে আসামি বকুল হোসেন শ্লীলতাহানির চেষ্টা করেন। ওই ঘটনার তিন দিন পর ওই কিশোরী বিষপানে আত্মহত্যা করে। এ ঘটনায় আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ এনে ২০০৭ সালের ১৫ জুন আসামি বকুল হোসেন, তাঁর বাবা মকবুল হোসেন, মা জান্নাতুন নেছা ও পিন্টু মিয়া নামের এক যুবকের বিরুদ্ধে আদালতে মামলার আবেদন করেন ওই কিশোরীর বড় ভাই। আদালত আবেদনটি আমলে নিয়ে বদলগাছী থানা পুলিশকে অভিযোগটি তদন্তের নির্দেশ দেন। তদন্তে প্রাথমিকভাবে বকুলের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ২০০৯ সালের ১৩ এপ্রিল মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন-২০০০ এর ৯(ক) ধারায় আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। অভিযোগ থেকে বকুলের বাবা মকবুল, মা জান্নাতুন নেছা ও পিন্টু মিয়াকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। সাক্ষ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে অপরাধ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন-২০০০ এর ৯(ক) এর ৩০ ধারায় আসামি বকুলকে সাত বছরের সশ্রম কারাদন্ড দেন আদালত। পাশাপাশি ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড দেওয়া হয়। রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী এবং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর সরকারি কৌঁসুলি মকবুল হোসেন।
রায়ে সন্তুষ্ট জানিয়ে মকবুল হোসেন বলেন, আদালতে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বাদী তার ন্যায় বিচার পেয়েছেন। এ ধরণের অপরাধ ভবিষ্যতে কেউ যেন আর না করার সাহস পায় সেজন্যই এই কারাদন্ড ও জরিমানা।
অন্যদিকে আসামিপক্ষের আইনজীবী প্রকাশ চন্দ্র মন্ডল বলেন, এ রায়ে যুক্তির চেয়ে আবেগকে বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। আমার মক্কেল সঠিক বিচার পাননি। এ রায়ের বিরুদ্ধে আমরা উচ্চ আদালতে আপিল করব।
Facebook Comments
৫৮ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি