1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৩১ পূর্বাহ্ন

খুলনা থেকে হারিয়ে যাচ্ছে একসময়ের টাইপ মেশিন

মিহির বিশ্বাস, খুলনা জেলা প্রতনিধি
  • আপডেট : শুক্রবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২২

মিহির রঞ্জন বিশ^াস, (খুলনা):আধুনিক বিজ্ঞানের যুগে সময়ের সাথে সাথে পাল্টে গেছে মানুষের জীবনধারা। পরিবর্তনে এসেছে বিভিন্ন পেশায়। আধুনিক থেকে আধুনিক হয়েছে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি । তারই ধারাবাহিকতায় হারিয়ে যাচ্ছে একসময়ের জনপ্রিয় টাইপিং মেশিন এক সময়ের সরকারি বেসকারি অফিসের টিক টক শব্দের ঝড় তোলা টাইপ মেশিনের জায়গা দখল করেছে বর্তমান যুগের আধুনিক , দ্রুত গতি ও পরিচ্ছন্ন লেখার কম্পিউটার। কম্পিউটার আসায় বেকার হয়েছে অনেক টাইপিস্টরা। কথা হল খুলনা আইনজীবী সমিতির বার লাইব্রেরীর বেকার হওয়া তেমনি এক টাইপিস্ট রতন দের সাথে।

রতন দে আমাদের প্রতিবেদককে জানান খুলনা জজকোর্ট এলাকায় আইনজীবী সমিতির বার লাইব্রেরী কক্ষে ২৮ টি টাইপিং মেশিন ছিল।
আমি ১৯৯০ সালে খুলনা তারের পুকুর ইস্টার্ন টাইপিং হাউস থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে পাঁচ হাজার টাকা দিয়ে মনির অপটিক্যাল এর একটি পুরাতন টাইপ মেশিন কিনে এখানে কর্মজীবন শুরু করি।
সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত টাইপ মেশিনের টিক ট ক ঝড় তোলা শব্দে মুখরিত থাকতো এই ঘরটি।কম্পিউটার আসার পর থেকে একে একে ২৪ টি সিট এখন আধুনিক কম্পিউটার ও তার সাথে প্রিন্টার মেশিন দখল করেছে।
মাত্র দুই একজন ছাড়া বাকি প্রবীণ টাইপিস্টরা কর্মস্থল ছেড়ে চলে গেছে, এখানে যোগ হয়েছে নতুন কম্পিউটার অপারেটর। আমি সহ আর তিনজন আমরা পুরনো টাইপ মেশিন নিয়ে এখনো বসে আছি ।টাইপ মেশিনের গতি কম , লেখার মান ভালো না হওয়ায় অনেকে কাজ দিতে চায় না । তিনি আরো বলেন ৩২ বছরের অধিক সময় এখানে টাইপ করে জীবনের অনেক সময় পার করেছি এখন বৃদ্ধ বয়সে এই মেশিন নিয়ে বসে আছি বাড়িতে সময় না কাটার কারণে এখানে এসে দিনে ৫০-১০০ যা পাই তাই দিয়ে হাত খরচ চালাই । আবার বয়স থাকলেও অনেকর পক্ষে ৭০-৮০ হাজার টাকা খরচ করে কম্পিউটার ও প্রিন্টার কিনে কাজ করা সম্ভব নয় তাই এ ব্যাপারে সরকারের কাছে সহযোগিতা কামনা করেন ।

Facebook Comments
০ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি