জনদুর্ভোগ কমাতে ঝুঁকিপূর্ণ ওই সেতুর স্থলে নতুন সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেয় এলজিইডি। প্রথমে ২০১৭ সালে ১৪৫ মিটার দৈর্ঘ্যের সেতু নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছিল। ২০১৯ সালের জুনে প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও কয়েক বার মেয়াদ বৃদ্ধি করেও কাজ শেষ করতে পারেনি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান নাভানা কনস্ট্রাকশন লিমিটেড। ৩০ শতাংশ কাজ করে পালিয়ে যায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। এরপর কয়েক দফা ঠিকাদার পরিবর্তন হলেও নড়িয়া উপজেলা বাসীর ভোগান্তির শেষ হয়নি। সরেজমিনে গিয়ে দৈনিক শিরোমণি, স্থানীয় লোকজনের ভোগান্তির কথা শুনেন। এ সময় এক অটোরিক্সা চালক বলেন, ‘আমরা দীর্ঘদিন ধরেই নতুন সেতুর কাজ চলতে দেখতাছি, কিন্তু সেতু স্বপ্নই রইয়া গেলো ‘। পদ্মাপাড়ের চরাঞ্চলের বিভিন্ন উৎপাদিত ফসল ঢাকা ও তার আশপাশের জেলায় পৌছাতে যাতায়াতের জন্য সুবিধা জনক এই সেতুটি। যাতায়াতে কম দূরত্ব বিধায় এখনও ঝুঁকিপূর্ণ সেতুটিতে মালবাসী ট্রাক পারাপার হয়। প্রায় প্রতিদিন অজস্র মানুষের চলাচল এই সেতুতে। স্থানীয় এলাকাবাসী, নড়িয়া পৌরবাসীর দাবি অতি দ্রুত যেনো তাদের স্বপ্নের সেতু নির্মাণ হয়। ঠিলেঠালা কাজের অগ্রগতি যেনো থমকে আছে ৭ বছর ধরে নির্মাণাধীন সেতুর কাজ এখনও মাত্র শতকরা ২০ ভাগেরও কম।