বাংলাদেশকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের মূল উদ্বেগের বিষয় হলো, বাংলাদেশে চীনের ক্রমবর্ধমান উপস্থিতি। এই মুহূর্তে যুক্তরাষ্ট্রের মূল পররাষ্ট্রনীতি হলো, চীন এবং রাশিয়ার বিশ্বে ক্রমবর্ধমান অর্থনীতিক, সামরিক বা রাজনৈতিক প্রভাব খর্ব করা। গত আট থেকে ১০ বছরে গণচীনের অনেক প্রভাব বেড়েছে বাংলাদেশে। এটাই হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের মূল মাথাব্যথা,’’তিনি বলছেন।
অতীতের উদাহরণ টেনে সাঈদ ইফতেখার আহমেদ বলছেন, ‘’কোন রাষ্ট্রের সঙ্গে টানাপড়েন তৈরি হলে যুক্তরাষ্ট্র কতগুলো বিষয় সামনে নিয়ে আসে। যেমন গণতন্ত্র, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, বিনা বিচারে হত্যাকাণ্ড, সুষ্ঠু নির্বাচন ইত্যাদি। এই সবগুলো জায়গাতেই প্রতিটা বিচারেই বাংলাদেশের অবস্থান কিন্তু দুর্বল। এই অবস্থায় বাংলাদেশও রাজনৈতিক সুবিধা নেয়ার জন্য বা অতীত অভিজ্ঞতা থেকে তারা বিষয়টাকে এভাবে বলার চেষ্টা করছে।‘’
ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসন ক্ষমতায় থাকার সময় আন্তর্জাতিক বিষয় নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র বেশি ভাবেনি। ফলে এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা আসেনি। কিন্তু জো বাইডেন প্রশাসন ক্ষমতায় আসার পর যুক্তরাষ্ট্র আবার বিশ্ব মোড়লের সাবেকি ভূমিকায় ফিরে গেছে।