নিহত হৃদয় শ্রীপুর পৌরসভার ভাংনাহাটি গ্রামের নঈম উদ্দিনের ছেলে। স্থানীয়রা ধারণা করছে বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার চুরি করার সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তার মৃত্যু হয়ে থাকতে পারব।
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল ফজল মো. নাসিম জানান, সকালে স্থানীয় শিশুরা মাদ্রাসায় যাওয়ার সময় সড়কের পাশে লাশ দেখে ভয়ে চিৎকার করতে থাকে। তাদের চিৎকার শুনে লোকজন সড়কের পাশে লাশ দেখে থানায় খবর দেয়।
নিহতের ভাই মিলন জানান, হৃদয় মাঝে মাঝে চুরি করতো। তাকে নিষেধ করলেও পরিবারের কারও কথা শুনেনা।
নিহতের ভাই মিলন জানান, আমার ভাই হৃদয় এ ধরনের কাজে অনেক যাবত জড়িত। তাকে নিষেধ করা সত্ত্বেও সে আমাদের পরিবারের কারও কথা শুনেনা।সে মনে হয় গত আমার মামাতো ভাই রাশিদুলের শলাপরামর্শে এখানে চুরি করতে আসছে
শ্রীপুর পৌরসভার সংরক্ষিত নারী আসন (২ নং ওয়ার্ডের) সদয়ায় মমিনা বেগম বুলবুলি জানান, হৃদয় পূর্বে থেকেই বিভিন্ন চুরির সাথে জড়িত। ঘটনাটি ৬ নং ওয়ার্ডে ঘটলেও তার বাড়ি ৪নং ওয়ার্ডে।
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল ফজল মো. নাসিম বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।